সুরেন্দ্র নাথ তন্ত্র জ্যোতিষ অনুসন্ধান কেন্দ্র ভারতীয় আধ্যত্মিক বিদ্যা গবেষণা ও প্রয়োগ উপায় অনুসন্ধান
Wednesday, December 30, 2015
Tuesday, December 29, 2015
পারদ শিব লিঙ্গ পুজা
পারদ শিব লিঙ্গ
পারদ শিব লিঙ্গ
একটি কোটি শিব লিঙ্গ পুজায় যে ফল পাওয়া যায় তার চেয়ে কোটি গুন বেশি ফল পারদ শিব লিঙ্গ পুজায় পাওয়া যায় । হাজার ব্রাম্ভন হত্যা ও গো হত্যার পাপ পারদ শিব লিঙ্গ দর্শনে দূর হয় । পারদ শিব লিঙ্গের স্পর্শে মোক্ষ লাভ হয় । আমাদের প্রাচীন শাস্ত্রে ,পুরানে পারদ শিব লিঙ্গ পুজাকে সর্ব শ্রেষ্ঠ বলে মানা হয়েছে । সমস্ত বিশ্বের সর্ব শ্রেষ্ঠ দিব্য বস্তু হিসাবে পুজিত পারদ শিব লিঙ্গের প্রভাব সমস্ত দৈহিক দৈবিক ভৌতিক প্রগতি স্বয়ং সিদ্ধ হয় । পারা সিদ্ধ হয় তা দিয়ে তৈরি বিগ্রহ বা লিঙ্গ বানিয়ে বিধি মত পুজাদি সংসারে রোগ শোক দারিদ্রতা থেকে সহজে মুক্তি পাওয়া যায় । পারদেশ্বর শিবের আরাধনা নিয়মিত পুজা ও আরাধনায় সমস্ত রোগ শোক দূর হয় । অর্থাৎ পারদ শিব লিঙ্গ কে নিয়মিত পুজা অর্চনা করলে মানুষ এই ভৌতিক জগতে সব কিছু লাভ করতে পারে । পারদ রোগ নাশক এবং এটি দারিদ্রতা দূর করে । সাংসারিক মানুষ কে বৃদ্ধা অবস্থার দুরবস্থা থেকে রক্ষা করে নবজীবন ও নব যৌবন প্রদান করে । পারদ শিব লিঙ্গের দর্শন পুজাদি করলে অত্যন্ত আনন্দের অনুভুতি হয় । সমস্ত সুখ শান্তি সমৃদ্ধি ধন সম্পদ ঐশ্বর্য যশ সফলতা বিদ্যা জ্ঞান বৃদ্ধি প্রাপ্ত হয় । এতে পুজকের জীবন আনন্দময় নীরোগ ধন ধান্যে পরিপূর্ণ হবে । পারদ শিব লিঙ্গের সংসারে অপার মহিমা অলৌকিক অদ্ভুত অকথনীয় অকল্পনীয় অপ্রত্যাশিত রুপের চমৎকার দুর্লভ দিব্য বস্তু ।
সাচাব্বাশির নাশক মন্ত্র
ব্বাশির নাশক মন্ত্র
এটি একটি কষ্ট কারী রোগ । এতে অসহ্য বেদনা হয় । এই রোগ মল দ্বারে হয় । যদি রোগী স্ত্রী হয় তাহলে সংকোচ বশতঃ সে কাউকে বলতে পারে না । না সে আরাম থেকে উঠতে বসতে পারে না । শৌচ এর সময় ভয়ংকর পীড়া হয় । এই রোগে গুহ্য দ্বারে ব্যথা ঘা ও রক্ত স্রাব হয় । এটা এমন একটা ব্যাধি যার একবার তাকে নারকীয় যন্ত্রণা সহ্য করতে হয় ।
নিম্ন লিখিত শাবর মন্ত্র প্রয়োগ করে রোগী কষ্ট মুক্ত করা যায় ।
প্রথম মন্ত্র
ওঁ কাকা করতা করী কর্তা ওঁ কর্তা সে হোই ,যর সনা দশ হুশ প্রকটে খুনি বাদী ব্বাশির ন হোয়ে , মন্ত্র জানকে ন বতাবে দ্বাদশ ব্রম্ভা হত্যা কা পাপ হোয় , লাখ জপ করে তো উসকে বশ না হোই , শব্দ সাচা পিণ্ড কাচা , হনুমান জী কা মন্ত্র সাচা , ফুরমন্ত্র ঈশ্বরও বাচা ।
এই মন্ত্রকে হোলি , দীপাবলি ,বা গ্রহণ কালে ১০৮ বার জপ করে সিদ্ধ করে নিতে হবে । তার পর প্রতিদিন জলকে অভি মন্ত্রিত করে ঐ জল দিয়ে শৌচ করতে হবে ।
এই ক্রিয়া ২১ পর্যন্ত করতে হবে । এই মন্ত্র ঝাড় ফুক করলে হবে ।
এটি একটি কষ্ট কারী রোগ । এতে অসহ্য বেদনা হয় । এই রোগ মল দ্বারে হয় । যদি রোগী স্ত্রী হয় তাহলে সংকোচ বশতঃ সে কাউকে বলতে পারে না । না সে আরাম থেকে উঠতে বসতে পারে না । শৌচ এর সময় ভয়ংকর পীড়া হয় । এই রোগে গুহ্য দ্বারে ব্যথা ঘা ও রক্ত স্রাব হয় । এটা এমন একটা ব্যাধি যার একবার তাকে নারকীয় যন্ত্রণা সহ্য করতে হয় ।
নিম্ন লিখিত শাবর মন্ত্র প্রয়োগ করে রোগী কষ্ট মুক্ত করা যায় ।
প্রথম মন্ত্র
ওঁ কাকা করতা করী কর্তা ওঁ কর্তা সে হোই ,যর সনা দশ হুশ প্রকটে খুনি বাদী ব্বাশির ন হোয়ে , মন্ত্র জানকে ন বতাবে দ্বাদশ ব্রম্ভা হত্যা কা পাপ হোয় , লাখ জপ করে তো উসকে বশ না হোই , শব্দ সাচা পিণ্ড কাচা , হনুমান জী কা মন্ত্র সাচা , ফুরমন্ত্র ঈশ্বরও বাচা ।
এই মন্ত্রকে হোলি , দীপাবলি ,বা গ্রহণ কালে ১০৮ বার জপ করে সিদ্ধ করে নিতে হবে । তার পর প্রতিদিন জলকে অভি মন্ত্রিত করে ঐ জল দিয়ে শৌচ করতে হবে ।
এই ক্রিয়া ২১ পর্যন্ত করতে হবে । এই মন্ত্র ঝাড় ফুক করলে হবে ।
Wednesday, December 23, 2015
হিন্দুরা কি ভাবে পূজার্চনা করে
হিন্দুরা কি ভাবে পূজার্চনা করে থাকেন ।
হিন্দুরা দেবদেবীর পূজার্চনার প্রথামাফিক পান, সুপারি , একটি টাকা , চাল ,চন্দন , হলুদ ,একটি তেলেরবাতি , ধুপ কাঠি , মিষ্টান্ন ,ফলমূল , অন্যান্য জিনিষ পত্রের ব্যবহার করে থাকেন ।প্রত্যক টি জিনিসের আলাদা গুরুত্ব আছে । পান পাতা , সুপারি , ও মুদ্রার মতো নারকেল পুজার উপকরণ হিসাবে জ্রুরি । পান সুপারি উত্তর ও দক্ষিণ এর প্রতীক । পূজার্চনা ছাড়া ও বাড়িতে অতিথি এলে তাঁকে পান সুপারি দিয়ে অভ্যরথনা জানানো ও একটি প্রথা ।
এর দ্বারা ইশ্বরের প্রতি আমাদের ভক্তি প্রকাশ পায় । মানুষ তাঁর মাঝে ঈশ্বরত্ব আছে তার কাছে নিজেকে সমর্পণ করা বোঝায় । পান পাতা আর সুপারি এই দুটি জিনিষ ঈশ্বরের খুব প্রিয় ।
চামচের দ্বারা জল 'স্নান ম স্ম্রপ্যম' এই মন্ত্রের দ্বারা নিবেদন করে পুজা শুরু করতে হয় । এছাড়া বলা হয় যে " আমি শারীরিক , মানসিক ,আর্থিক , ও আবেগের দ্বারা নিবেদন করলাম "। এই চারটি অবস্থার দ্বারা মানুষ সমাজের সেবা করে । জল হল একটা প্রতীক । তার দ্বারা ধুইয়ে দেওয়ার অর্থ হল সমাজের সকল গ্লানি এর দ্বারা দূর করে দেওয়া । এই চিন্তাধারার মাধ্যমে চার চামচ জল দেবতার পায়ে নিবেদন করা হয় । এর পর অক্ষত সম পিয়াম বলে কিছু চাল অর্পণ করা হয় । এর দ্বারা বোঝায় যে খাদ্য , অর্থ ,সম্পদ ,ও অন্যান্য জিনিষ আমরা ভোগ করি তার একটা অংশ ভগবানকে দান করা । এবং সমাজকে দান করা । যে সমাজ তিনি সৃষ্টি তিনি করেছেন । তাই আমাদের উচিত তার আশীর্বাদ স্বার্থপরের মতো ব্যবহার না করা ।
যখন আমরা কপালে চন্দনের টিকা কাটি তখন থেকে একটা সুন্দর গন্ধ বের হয় । এর ফলে মন শান্ত হয় । চন্দনের গন্ধ চারিদিকে ছড়াবে । অপরকে সেবা করার কৌশল আমাদের জানতে হবে । চন্দনের ন্যায় সুবাসিত যে সেই ঈশ্বরের প্রিয় পাত্র হয় ।
দেবতা কে পুস্প অর্পণ " পুস্পম সম রপম " একথা বলার অর্থ হল আমাদের জীবন যেন ফুলের মতো হয় । এটি প্রস্ফুটিত , রঙ বেরঙে এর হবে , চারিদিকে সুভাষ ছড়াবে । ফুলের মত আমরা একতা বদ্ধ হয়ে সর্বত্র সু গন্ধ ছড়াব । এবং মানব জাতির সেবাই আত্মনিয়োগ করব ।
বাতি তখনই জ্বলবে যখন আমাদের বাতি , তেল , অথবা ঘি ও সলতে থাকবে । এই তিনটি জিনিষ একসাথে আমাদের বশ ংব্দ অনুগামী , নিবেদিত প্রান করে তৈরি করবে । একটি বাতি জ্বালাতে যেমন ঘিয়ের প্রয়োজন সেরূপ ঈশ্বরের করুণা ও আশীর্বাদ পেতে গেলে আমাদের তার যোগ্য হতে হবে । ঘি যে রকম জ্বলতে সাহায্য করে তেমনি আমাদের ধর্ম ভাব ও শ্রদ্ধা ঈশ্বরের ক্রুনা পেতে সাহায্য করে । সলতের মত আমরা ঈশ্বরের পায়ে সমর্পণ
করব । বাতির আলো জ্বলে উঠলে যেমন অন্ধকার দূর হয় । ঈশ্বর আমাদের সঠিক পথ দেখাবেন ও আশীর্বাদ দেবেন । যদি আমরা তার কাছে আত্মসমর্পণ করতে পারি । ধুপ ধুন জ্বালালে তার দ্বারা হ্যাঁ বাচক চৌম্বকীয় কম্পনের সৃষ্টি হয় । যাতে না বাচক প্রভাব দূর করে দেয় ।
হিন্দুরা দেবদেবীর পূজার্চনার প্রথামাফিক পান, সুপারি , একটি টাকা , চাল ,চন্দন , হলুদ ,একটি তেলেরবাতি , ধুপ কাঠি , মিষ্টান্ন ,ফলমূল , অন্যান্য জিনিষ পত্রের ব্যবহার করে থাকেন ।প্রত্যক টি জিনিসের আলাদা গুরুত্ব আছে । পান পাতা , সুপারি , ও মুদ্রার মতো নারকেল পুজার উপকরণ হিসাবে জ্রুরি । পান সুপারি উত্তর ও দক্ষিণ এর প্রতীক । পূজার্চনা ছাড়া ও বাড়িতে অতিথি এলে তাঁকে পান সুপারি দিয়ে অভ্যরথনা জানানো ও একটি প্রথা ।
এর দ্বারা ইশ্বরের প্রতি আমাদের ভক্তি প্রকাশ পায় । মানুষ তাঁর মাঝে ঈশ্বরত্ব আছে তার কাছে নিজেকে সমর্পণ করা বোঝায় । পান পাতা আর সুপারি এই দুটি জিনিষ ঈশ্বরের খুব প্রিয় ।
চামচের দ্বারা জল 'স্নান ম স্ম্রপ্যম' এই মন্ত্রের দ্বারা নিবেদন করে পুজা শুরু করতে হয় । এছাড়া বলা হয় যে " আমি শারীরিক , মানসিক ,আর্থিক , ও আবেগের দ্বারা নিবেদন করলাম "। এই চারটি অবস্থার দ্বারা মানুষ সমাজের সেবা করে । জল হল একটা প্রতীক । তার দ্বারা ধুইয়ে দেওয়ার অর্থ হল সমাজের সকল গ্লানি এর দ্বারা দূর করে দেওয়া । এই চিন্তাধারার মাধ্যমে চার চামচ জল দেবতার পায়ে নিবেদন করা হয় । এর পর অক্ষত সম পিয়াম বলে কিছু চাল অর্পণ করা হয় । এর দ্বারা বোঝায় যে খাদ্য , অর্থ ,সম্পদ ,ও অন্যান্য জিনিষ আমরা ভোগ করি তার একটা অংশ ভগবানকে দান করা । এবং সমাজকে দান করা । যে সমাজ তিনি সৃষ্টি তিনি করেছেন । তাই আমাদের উচিত তার আশীর্বাদ স্বার্থপরের মতো ব্যবহার না করা ।
যখন আমরা কপালে চন্দনের টিকা কাটি তখন থেকে একটা সুন্দর গন্ধ বের হয় । এর ফলে মন শান্ত হয় । চন্দনের গন্ধ চারিদিকে ছড়াবে । অপরকে সেবা করার কৌশল আমাদের জানতে হবে । চন্দনের ন্যায় সুবাসিত যে সেই ঈশ্বরের প্রিয় পাত্র হয় ।
দেবতা কে পুস্প অর্পণ " পুস্পম সম রপম " একথা বলার অর্থ হল আমাদের জীবন যেন ফুলের মতো হয় । এটি প্রস্ফুটিত , রঙ বেরঙে এর হবে , চারিদিকে সুভাষ ছড়াবে । ফুলের মত আমরা একতা বদ্ধ হয়ে সর্বত্র সু গন্ধ ছড়াব । এবং মানব জাতির সেবাই আত্মনিয়োগ করব ।
বাতি তখনই জ্বলবে যখন আমাদের বাতি , তেল , অথবা ঘি ও সলতে থাকবে । এই তিনটি জিনিষ একসাথে আমাদের বশ ংব্দ অনুগামী , নিবেদিত প্রান করে তৈরি করবে । একটি বাতি জ্বালাতে যেমন ঘিয়ের প্রয়োজন সেরূপ ঈশ্বরের করুণা ও আশীর্বাদ পেতে গেলে আমাদের তার যোগ্য হতে হবে । ঘি যে রকম জ্বলতে সাহায্য করে তেমনি আমাদের ধর্ম ভাব ও শ্রদ্ধা ঈশ্বরের ক্রুনা পেতে সাহায্য করে । সলতের মত আমরা ঈশ্বরের পায়ে সমর্পণ
করব । বাতির আলো জ্বলে উঠলে যেমন অন্ধকার দূর হয় । ঈশ্বর আমাদের সঠিক পথ দেখাবেন ও আশীর্বাদ দেবেন । যদি আমরা তার কাছে আত্মসমর্পণ করতে পারি । ধুপ ধুন জ্বালালে তার দ্বারা হ্যাঁ বাচক চৌম্বকীয় কম্পনের সৃষ্টি হয় । যাতে না বাচক প্রভাব দূর করে দেয় ।
Tuesday, December 22, 2015
Monday, December 14, 2015
গ্রহ দোষ নিবারণের উপায়
গ্রহদোষ নিবারণের জন্য নিচের প্রয়োগ গুলি যদি নিষ্ঠা পূর্বক বিধি মেনে অন্ততঃ পক্ষে ৪৩ দিন ধরে নিয়মিত করা যায় তবে সুফল লাভ করা যায় ।
এখানে সেই রকম কিছু প্রয়োগ দেওয়া হল ।
সূর্য গ্রহের প্রতিকার ঃ
১ বিষ্ণুর উপাসনা করতে হবে এবং হরি বংশ পুরান পাঠ করতে হবে ।
২ প্রতিটি কাজ মিষ্টি খেয়ে ও জলপান করে শুরু করতে হবে ।
৩ রবিবার ব্রত পালন করতে হবে । চরিত্র ঠিক রাখতে হবে এবং কু কর্ম করা বন্ধ রাখতে হবে
৪ বহমান জলে গুর বা তামার পয়সা ফেলতে হবে ।
৫ তামা ও গম দান করতে হবে ।
৬ ঘরের সদর দরজার মুখ পূর্ব দিকে রাখতে হবে ।
৭ মানিক্য রত্ন সোনা বা তামার আংটি তে লাগিয়ে দান হাতের অনামিকায় ধারন করতে হবে
চন্দ্রের প্রতিকার ঃ
১ শিবের উপাসনা করতে হবে ।
২ সোমবার ব্রত পালন করতে হবে । পূর্ণিমায় গঙ্গা স্নান করতে হবে ।
৩ চাল দুধ ও রুপা দান করতে হবে ।
৪ মা, শাশুড়ি , মাসি ও দিদিমার আশীর্বাদ নিতে হবে ।
৫ পালঙ্কের চারটি পায়ায় চার কোনে একটি করে রুপার পেরেক ঠুকতে হবে ।
৬ অপরের পদ স্পর্শ করে আশীর্বাদ চাইতে হবে ।
৭ রুপার আংটি তে মীতি লাগিয়ে কনিষ্ঠ আঙুলে ধারন করতে হবে ।
৮ রুপার দুটি টুকরো নিয়ে একটি খণ্ড বহমান জলে ফেলতে হবে এবং দ্বিতীয় টুকরো টি আজীবন নিজের কাছে রাখতে হবে ।
মঙ্গলের প্রতিকার ঃ
১ হনুমান জী র উপাসনা করতে হবে ।
২ গায়ত্রী মন্ত্র রোজ যতবার সম্ভব জপ করতে হবে ।
৩ চোখে সাদা সুরমা লাগাতে হবে ।
৪ তন্দুরে তৈরি মিষ্টি রুটি বিতরণ করতে হবে ।
৫ মসুর মিঠাই বা মিষ্টি দ্রব্য দান করতে হবে ।
৬ মঙ্গলবার ব্রত রাখতে হবে । হনুমানজি কে চলা দান করতে হবে ।
৭ বুধবার তামার আংটি অনামিকায় ধারন করতে হবে ।
বুধের উপায় ঃ
১ দুর্গা মাতার উপাসনা করতে হবে । দুর্গা সপ্ত দশী পাঠ করতে হবে ।
২ বুধবারের ব্রত রাখতে হবে । ঘরে সাদা গরু পুষতে হবে ।
৩হিজরে কে সবুজ কাপড় ও সবুজ চুরি দান করতে হবে ।
৪ দাঁত পরিষ্কার রাখতে হবে এবং নাক ছেঁদা করতে হবে ।
৫ খোসা সহ সবুজ মুগ দান করতে হবে ।
৬ কন্যা বোন পিসি মাসি ও শালির আশীর্বাদ নিতে হবে ।
৭ পান্না সোনার আংটিতে লাগিয়ে কনিষ্ঠ আঙ্গুলে পরতে হবে ।
বৃহস্পতি র উপায় ঃ
১ ব্রমহার উপাসনা করতে হবে । গরুড় পুরাণ পাঠ করতে হবে ।
২ গুরুবারে ব্রত পালন করতে হবে । সাধুদের আশীর্বাদ নিতে হবে ।
৩ মাথায় কেশরের তিলক লাগাতে হবে ।
৪ কেশর খেতে অথবা নাভিতে লাগাতে হবে ।
৫ কোন কাজ শুরু করার আগে নাক ভাল করে পরিষ্কার করে নিতে হবে ।
৬ অশ্বথের শিকরে জল ঢালতে হবে ।
৭ ছোলার ডাল দান করতে হবে ।সোনার মাকড়ি পরতে হবে ।
৮ হ্লুদ পোখরাজ সোনার আংটিতে লাগিয়ে ধারন তর্জনী তে পরতে হবে ।
শুক্র গ্রহের উপায় ঃ
১ মহা লক্ষ্মী র উপাসনা করতে হবে । লক্ষ্মী সুক্ত পাঠ করতে হবে ।
২ শুক্রবার বৈভব লক্ষ্মীর ব্রত করতে হবে ।
৩ সাদা ও স্বচ্ছ কাপড় পরতে হবে ।
৪ সুগন্ধি পদার্থ এবং রুপার অলংকার ধারন করতে হবে ।
৫ ঘি দই কর্পূর ও মোতি দান করতে হবে ।
৬ নিজের খাদ্য বস্তু থেকে কিছুটা গাইকে খাওয়াতে হবে ।
৭ গোদান করতে হবে এবং সাদা জোয়ার দান করতে হবে ।
৮ হীরা ও জারকান রুপার আংটি তে লাগিয়ে অনামিকা বা মধ্যমা তে ধারন করতে হবে ।
শনি র উপায় ঃ
১ ভৈরব উপাসনা করতে হবে ।
২ শনিবারের ব্রত রাখতে হবে । সাপকে দুধ খাওয়াতে হবে ।
৩ তেল এবং মদ গাছের শেকড়ে ঢালতে হবে ।
৪ লোহা কলাই কালো কম্বল ইত্যাদি দান করতে হবে ।
৫ তেলে ভাজা রুটি কুকুর কে বা কাঁককে খাওয়াতে হবে ।
৬ কিকর এর দাঁতন করতে হবে ।শনিবার তেল দান করতে হবে ।
৭ নীলা রুপার আংটি তে লাগিয়ে মধ্যমা আঙ্গুলে পরতে হবে ।
৮ আসল কালো ঘোড়ার নালের টুকরো মধ্যম আঙ্গুলে সর্বদা ধারন করে রাখতে হবে ।
রাহুর উপায় ঃ
১ সরস্বতী উপাসনা করতে হবে ।
২ সর্ষে দান করতে হবে । মাথায় কাপড় রাখতে হবে ।
৩ তামাক সেবন নিষেধ ।
৪ মুলো দান করতে হবে ।বহমান জলে কয়লা ফেলতে হবে ।
৫ একান্ন বর্তি পরিবারে থাকতে হবে ।
৬ পকেটে সর্বদা রুপার একটি গুলি রাখতে হবে ।
৭ গোমেধ কে পঞ্চ ধাতুর আংটি তে লাগিয়ে অনামিকায় ধারন করতে হবে ।
কেতুর উপায় ঃ
১ গণেশ উপাসনা করতে হবে ।
২ গণেশ চতুর্থী ব্রত রাখতে হবে কপিলা গাই দান করতে হবে ।
৩ কান ছিদ্র করতে হবে , ঘরে কুকুর পুষতে হবে ।
৪ কালো ও সাদা তিল বহমান জলে বইয়ে দিতে হবে ।
৫ তিল লেবু কলা দান করতে হবে । চরিত্র ঠিক রাখতে হবে ।
৬ কুকুরকে রুটি টুকরো দিতে হবে । পাপ কর্ম থেকে দূরে থাকতে হবে ।
৭ ক্যাতস আইকে পঞ্চ ধাতুর আংটিতে লাগিয়ে কনিষ্ঠ আঙ্গুলে ধারন করতে হবে ।
এই উপায় গুলি আপনাকে নব গ্রহের হাত থেকে আপনাকে মুক্তি দেবে আর আপনার জীবন সুখে শান্তি তে ভরে উঠুক ।
এখানে সেই রকম কিছু প্রয়োগ দেওয়া হল ।
সূর্য গ্রহের প্রতিকার ঃ
১ বিষ্ণুর উপাসনা করতে হবে এবং হরি বংশ পুরান পাঠ করতে হবে ।
২ প্রতিটি কাজ মিষ্টি খেয়ে ও জলপান করে শুরু করতে হবে ।
৩ রবিবার ব্রত পালন করতে হবে । চরিত্র ঠিক রাখতে হবে এবং কু কর্ম করা বন্ধ রাখতে হবে
৪ বহমান জলে গুর বা তামার পয়সা ফেলতে হবে ।
৫ তামা ও গম দান করতে হবে ।
৬ ঘরের সদর দরজার মুখ পূর্ব দিকে রাখতে হবে ।
৭ মানিক্য রত্ন সোনা বা তামার আংটি তে লাগিয়ে দান হাতের অনামিকায় ধারন করতে হবে
চন্দ্রের প্রতিকার ঃ
১ শিবের উপাসনা করতে হবে ।
২ সোমবার ব্রত পালন করতে হবে । পূর্ণিমায় গঙ্গা স্নান করতে হবে ।
৩ চাল দুধ ও রুপা দান করতে হবে ।
৪ মা, শাশুড়ি , মাসি ও দিদিমার আশীর্বাদ নিতে হবে ।
৫ পালঙ্কের চারটি পায়ায় চার কোনে একটি করে রুপার পেরেক ঠুকতে হবে ।
৬ অপরের পদ স্পর্শ করে আশীর্বাদ চাইতে হবে ।
৭ রুপার আংটি তে মীতি লাগিয়ে কনিষ্ঠ আঙুলে ধারন করতে হবে ।
৮ রুপার দুটি টুকরো নিয়ে একটি খণ্ড বহমান জলে ফেলতে হবে এবং দ্বিতীয় টুকরো টি আজীবন নিজের কাছে রাখতে হবে ।
মঙ্গলের প্রতিকার ঃ
১ হনুমান জী র উপাসনা করতে হবে ।
২ গায়ত্রী মন্ত্র রোজ যতবার সম্ভব জপ করতে হবে ।
৩ চোখে সাদা সুরমা লাগাতে হবে ।
৪ তন্দুরে তৈরি মিষ্টি রুটি বিতরণ করতে হবে ।
৫ মসুর মিঠাই বা মিষ্টি দ্রব্য দান করতে হবে ।
৬ মঙ্গলবার ব্রত রাখতে হবে । হনুমানজি কে চলা দান করতে হবে ।
৭ বুধবার তামার আংটি অনামিকায় ধারন করতে হবে ।
বুধের উপায় ঃ
১ দুর্গা মাতার উপাসনা করতে হবে । দুর্গা সপ্ত দশী পাঠ করতে হবে ।
২ বুধবারের ব্রত রাখতে হবে । ঘরে সাদা গরু পুষতে হবে ।
৩হিজরে কে সবুজ কাপড় ও সবুজ চুরি দান করতে হবে ।
৪ দাঁত পরিষ্কার রাখতে হবে এবং নাক ছেঁদা করতে হবে ।
৫ খোসা সহ সবুজ মুগ দান করতে হবে ।
৬ কন্যা বোন পিসি মাসি ও শালির আশীর্বাদ নিতে হবে ।
৭ পান্না সোনার আংটিতে লাগিয়ে কনিষ্ঠ আঙ্গুলে পরতে হবে ।
বৃহস্পতি র উপায় ঃ
১ ব্রমহার উপাসনা করতে হবে । গরুড় পুরাণ পাঠ করতে হবে ।
২ গুরুবারে ব্রত পালন করতে হবে । সাধুদের আশীর্বাদ নিতে হবে ।
৩ মাথায় কেশরের তিলক লাগাতে হবে ।
৪ কেশর খেতে অথবা নাভিতে লাগাতে হবে ।
৫ কোন কাজ শুরু করার আগে নাক ভাল করে পরিষ্কার করে নিতে হবে ।
৬ অশ্বথের শিকরে জল ঢালতে হবে ।
৭ ছোলার ডাল দান করতে হবে ।সোনার মাকড়ি পরতে হবে ।
৮ হ্লুদ পোখরাজ সোনার আংটিতে লাগিয়ে ধারন তর্জনী তে পরতে হবে ।
শুক্র গ্রহের উপায় ঃ
১ মহা লক্ষ্মী র উপাসনা করতে হবে । লক্ষ্মী সুক্ত পাঠ করতে হবে ।
২ শুক্রবার বৈভব লক্ষ্মীর ব্রত করতে হবে ।
৩ সাদা ও স্বচ্ছ কাপড় পরতে হবে ।
৪ সুগন্ধি পদার্থ এবং রুপার অলংকার ধারন করতে হবে ।
৫ ঘি দই কর্পূর ও মোতি দান করতে হবে ।
৬ নিজের খাদ্য বস্তু থেকে কিছুটা গাইকে খাওয়াতে হবে ।
৭ গোদান করতে হবে এবং সাদা জোয়ার দান করতে হবে ।
৮ হীরা ও জারকান রুপার আংটি তে লাগিয়ে অনামিকা বা মধ্যমা তে ধারন করতে হবে ।
শনি র উপায় ঃ
১ ভৈরব উপাসনা করতে হবে ।
২ শনিবারের ব্রত রাখতে হবে । সাপকে দুধ খাওয়াতে হবে ।
৩ তেল এবং মদ গাছের শেকড়ে ঢালতে হবে ।
৪ লোহা কলাই কালো কম্বল ইত্যাদি দান করতে হবে ।
৫ তেলে ভাজা রুটি কুকুর কে বা কাঁককে খাওয়াতে হবে ।
৬ কিকর এর দাঁতন করতে হবে ।শনিবার তেল দান করতে হবে ।
৭ নীলা রুপার আংটি তে লাগিয়ে মধ্যমা আঙ্গুলে পরতে হবে ।
৮ আসল কালো ঘোড়ার নালের টুকরো মধ্যম আঙ্গুলে সর্বদা ধারন করে রাখতে হবে ।
রাহুর উপায় ঃ
১ সরস্বতী উপাসনা করতে হবে ।
২ সর্ষে দান করতে হবে । মাথায় কাপড় রাখতে হবে ।
৩ তামাক সেবন নিষেধ ।
৪ মুলো দান করতে হবে ।বহমান জলে কয়লা ফেলতে হবে ।
৫ একান্ন বর্তি পরিবারে থাকতে হবে ।
৬ পকেটে সর্বদা রুপার একটি গুলি রাখতে হবে ।
৭ গোমেধ কে পঞ্চ ধাতুর আংটি তে লাগিয়ে অনামিকায় ধারন করতে হবে ।
কেতুর উপায় ঃ
১ গণেশ উপাসনা করতে হবে ।
২ গণেশ চতুর্থী ব্রত রাখতে হবে কপিলা গাই দান করতে হবে ।
৩ কান ছিদ্র করতে হবে , ঘরে কুকুর পুষতে হবে ।
৪ কালো ও সাদা তিল বহমান জলে বইয়ে দিতে হবে ।
৫ তিল লেবু কলা দান করতে হবে । চরিত্র ঠিক রাখতে হবে ।
৬ কুকুরকে রুটি টুকরো দিতে হবে । পাপ কর্ম থেকে দূরে থাকতে হবে ।
৭ ক্যাতস আইকে পঞ্চ ধাতুর আংটিতে লাগিয়ে কনিষ্ঠ আঙ্গুলে ধারন করতে হবে ।
এই উপায় গুলি আপনাকে নব গ্রহের হাত থেকে আপনাকে মুক্তি দেবে আর আপনার জীবন সুখে শান্তি তে ভরে উঠুক ।
Monday, November 16, 2015
কুনজর থেকে বাচুন
নজর দোষ থেকে বাচার উপায়
পাশ্চাত্য সভ্যতা দ্বারা প্রভাবিত এবং পড়াশুনা করা ব্যক্তিরা নজর দোষের বিষয়ে তারা স্বীকার করে না । কোণ জিনিষে নজর লাগা অথবা কারো নজর লাগা আজকের কথা নয় । শতাব্দী কাল ধরে প্রচলিত আমাদের সমাজে ।
ব্যক্তি যখন কঠোর শ্রমের বিনিময়ে ধন উপার্জন করে । অর্থ ছাড়া সুখ হয় না । মানুষ তার উপার্জিত ধন দিয়ে তার সুখ সুবিধা র জিনিষ জোগাড় করে । প্রত্যেক মানুষ তা জোগাড় করতে পারে না । বিপ্নন অবস্থায় কিছু মানুষ থাকে । তার কাছে না থাকে সুখ সুবিধার সাধন আর না থাকে অর্থ । এদের দ্বারা যারা অধিক সম্পন্ন থাকে তারাই নজর দোষের শিকার হয় । যে বিপন্ন অবস্থায় থাকে ,যার কাছে কিছু নেই তার নজর অন্যের পীড়ার কারন হয় ।
নজর দোষের প্রভাব সর্বদা আপনার পাওয়া সুখের উপরে পড়ে । অর্থাৎ আমাদের সুখে আঘাত করে । সুখ কে দূর করে দুঃখ নিয়ে আসে । এথেকে এটা বুঝতে পারি নজর দোষ তাদের উপর পড়ে যাদের কাছে সুখ আছে । গ্রামে আমরা দেখতে পায় গরু মোষ অনেক দুধ দেয় কিনতু এতে কারো নজর পড়লে তার ফল স্বরুপ সেই গরু মোষের দুধ দেওয়া কম হয়ে যায় । প্রাচীন কাল থেকে গরু মোষ আমাদের সম্পদ । দুষ্ট মানুষের নজরে আমাদের গো ধন প্রভাবিত ।
ধন হিসাবে বাড়ি ঘর আমাদের চিনহিত । দেখবেন অনেকে তাদের বাড়ীতে ছেরা ফাটা জুতা লটকে দেয় যাতে তাদের বাড়ি নজর দোষ থেকে মুক্ত থাকে ।
দেখবেন বাস ট্র্যাক ইত্যাদি তে লেখা থাকে "বুড়ী নজর বালে তেরা মুখ কালা"
আমাদের মধ্যে যত প্রকারের ভাবনা আর তরঙ্গ শক্তি উৎপন্ন হয় তা বহিঃপ্রকাশ হয় আমাদের চেহেরা তে আর তা ব্যক্ত করার একমাত্র পথ আমাদের চোখ । কারো ভাল জিনিস দেখে তার প্রতি জ্বলন অথবা ঈর্ষার ভাবনা উৎপন্ন হয় । এটা একটি নেগেটিভ শক্তি । যখন কোন ব্যক্তি কাউকে এগিয়ে যেতে দেখে আর যখন নিজে পিছিয়ে পড়ে তখন তার মনে ঈর্ষা ও জ্বলন তৈরি হয় ।
তা থেকে নেগেটিভ শক্তি তৈরি হয় । যখন কোন মানুষ কেও যখন এগিয়ে যায় দেখে তখন তার ভাবনায় থাকে আমি কেন পিছিয়ে গেলাম ? অনেক পিছিয়ে পড়ার পর তার মনে ঈর্ষা জাগে । মুখে তা বলতে পারে না । কিন্ত তার ভিতরে উৎপন্ন নেগেটিভ শক্তি এর দুষিত প্রভাব আপন নজরের দ্বারা আপনার উপর ঢেলে দেয় । এই শক্তি বা নজর বড় কষ্ট দেয় ।
কেন নজর লাগে ঃ
প্রাচীন কাল থেকে আমরা জানি মানুষ তার দুঃখে যত দুঃখী না হয় তার চেয়ে অন্যের সুখে দুঃখী হয় ।কারন আমরা জানি প্রত্যেক মানুষের শরীরে দুই প্রকার শক্তি কাজ করে এক নেগেটিভ দুই পজিটিভ ।এই নেগেটিভ শক্তির কারনে অন্যের সুখ শান্তি তে থাকা টা ভাল ভাবে নিতে পারে না বরং হিংসা ঈর্ষা তে জ্বলে উঠে ।
আমাদের শরীর পঞ্চ ত ত্ত্ব দিয়ে তৈরি , এই ত ত্ত্বের উরজা তে আমরা বাচি ,সমস্ত জগত এর দ্বারা পরিচালিত । যেমন আপনি আপনার গতি তে সোজা রাস্তা দিয়ে চলেছেন তখন আপনার কোন বিরোধী আপনাকে রাস্তা থেকে ধাক্কা মেরে রাস্তা থেকে সরিয়ে দেয় বা আপনাকে ফেলে দেয় । ঠিক তেমনি আপনার পাওয়া সুখকারক শক্তি কারও নেগেটিভ শক্তি নজরের ধাক্কা মেরে আটকে দেয় ।নজর দোষের প্রভাব আমাদের সুখের উপরে পড়ে । বাহন উপর পড়লে বাহন খারাপ হয় , অ্যাকসিডেন্ট হয় ।
নজর দোষের প্রভাব আপনার পরিবারে আপনি দেখতে পাবেন । এমন ঘটনা অপ্রত্যাশিত ও অকল্পনীয় মনে হলেও কিন্ত হয় । আপনি আপনার পতি ও পত্নী খুব প্রেম পূর্বক থাকা সত্ত্বে এই সম্পর্ক যখন নজর দোষে পড়ে তখন সেই সম্পর্কে ক্লেশ ও কটুতা নেমে আসে ।
আগে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে । তার জন্যে আমাদের বুড়ী নজর থেকে বাচতে হবে ।স্বাভাবিক ভাবে এই সমস্ত লোকের ঈর্ষা জ্বালা আপনার উপরে পড়বে ।
যত দিন সমাজে এরা থাকবে নজর দোষের আশঙ্কা থাকবে ।
স্বাভাবিক ভাবে এর উপায় খুজতে হবে ।
পাশ্চাত্য সভ্যতা দ্বারা প্রভাবিত এবং পড়াশুনা করা ব্যক্তিরা নজর দোষের বিষয়ে তারা স্বীকার করে না । কোণ জিনিষে নজর লাগা অথবা কারো নজর লাগা আজকের কথা নয় । শতাব্দী কাল ধরে প্রচলিত আমাদের সমাজে ।
ব্যক্তি যখন কঠোর শ্রমের বিনিময়ে ধন উপার্জন করে । অর্থ ছাড়া সুখ হয় না । মানুষ তার উপার্জিত ধন দিয়ে তার সুখ সুবিধা র জিনিষ জোগাড় করে । প্রত্যেক মানুষ তা জোগাড় করতে পারে না । বিপ্নন অবস্থায় কিছু মানুষ থাকে । তার কাছে না থাকে সুখ সুবিধার সাধন আর না থাকে অর্থ । এদের দ্বারা যারা অধিক সম্পন্ন থাকে তারাই নজর দোষের শিকার হয় । যে বিপন্ন অবস্থায় থাকে ,যার কাছে কিছু নেই তার নজর অন্যের পীড়ার কারন হয় ।
নজর দোষের প্রভাব সর্বদা আপনার পাওয়া সুখের উপরে পড়ে । অর্থাৎ আমাদের সুখে আঘাত করে । সুখ কে দূর করে দুঃখ নিয়ে আসে । এথেকে এটা বুঝতে পারি নজর দোষ তাদের উপর পড়ে যাদের কাছে সুখ আছে । গ্রামে আমরা দেখতে পায় গরু মোষ অনেক দুধ দেয় কিনতু এতে কারো নজর পড়লে তার ফল স্বরুপ সেই গরু মোষের দুধ দেওয়া কম হয়ে যায় । প্রাচীন কাল থেকে গরু মোষ আমাদের সম্পদ । দুষ্ট মানুষের নজরে আমাদের গো ধন প্রভাবিত ।
ধন হিসাবে বাড়ি ঘর আমাদের চিনহিত । দেখবেন অনেকে তাদের বাড়ীতে ছেরা ফাটা জুতা লটকে দেয় যাতে তাদের বাড়ি নজর দোষ থেকে মুক্ত থাকে ।
দেখবেন বাস ট্র্যাক ইত্যাদি তে লেখা থাকে "বুড়ী নজর বালে তেরা মুখ কালা"
আমাদের মধ্যে যত প্রকারের ভাবনা আর তরঙ্গ শক্তি উৎপন্ন হয় তা বহিঃপ্রকাশ হয় আমাদের চেহেরা তে আর তা ব্যক্ত করার একমাত্র পথ আমাদের চোখ । কারো ভাল জিনিস দেখে তার প্রতি জ্বলন অথবা ঈর্ষার ভাবনা উৎপন্ন হয় । এটা একটি নেগেটিভ শক্তি । যখন কোন ব্যক্তি কাউকে এগিয়ে যেতে দেখে আর যখন নিজে পিছিয়ে পড়ে তখন তার মনে ঈর্ষা ও জ্বলন তৈরি হয় ।
তা থেকে নেগেটিভ শক্তি তৈরি হয় । যখন কোন মানুষ কেও যখন এগিয়ে যায় দেখে তখন তার ভাবনায় থাকে আমি কেন পিছিয়ে গেলাম ? অনেক পিছিয়ে পড়ার পর তার মনে ঈর্ষা জাগে । মুখে তা বলতে পারে না । কিন্ত তার ভিতরে উৎপন্ন নেগেটিভ শক্তি এর দুষিত প্রভাব আপন নজরের দ্বারা আপনার উপর ঢেলে দেয় । এই শক্তি বা নজর বড় কষ্ট দেয় ।
কেন নজর লাগে ঃ
প্রাচীন কাল থেকে আমরা জানি মানুষ তার দুঃখে যত দুঃখী না হয় তার চেয়ে অন্যের সুখে দুঃখী হয় ।কারন আমরা জানি প্রত্যেক মানুষের শরীরে দুই প্রকার শক্তি কাজ করে এক নেগেটিভ দুই পজিটিভ ।এই নেগেটিভ শক্তির কারনে অন্যের সুখ শান্তি তে থাকা টা ভাল ভাবে নিতে পারে না বরং হিংসা ঈর্ষা তে জ্বলে উঠে ।
আমাদের শরীর পঞ্চ ত ত্ত্ব দিয়ে তৈরি , এই ত ত্ত্বের উরজা তে আমরা বাচি ,সমস্ত জগত এর দ্বারা পরিচালিত । যেমন আপনি আপনার গতি তে সোজা রাস্তা দিয়ে চলেছেন তখন আপনার কোন বিরোধী আপনাকে রাস্তা থেকে ধাক্কা মেরে রাস্তা থেকে সরিয়ে দেয় বা আপনাকে ফেলে দেয় । ঠিক তেমনি আপনার পাওয়া সুখকারক শক্তি কারও নেগেটিভ শক্তি নজরের ধাক্কা মেরে আটকে দেয় ।নজর দোষের প্রভাব আমাদের সুখের উপরে পড়ে । বাহন উপর পড়লে বাহন খারাপ হয় , অ্যাকসিডেন্ট হয় ।
নজর দোষের প্রভাব আপনার পরিবারে আপনি দেখতে পাবেন । এমন ঘটনা অপ্রত্যাশিত ও অকল্পনীয় মনে হলেও কিন্ত হয় । আপনি আপনার পতি ও পত্নী খুব প্রেম পূর্বক থাকা সত্ত্বে এই সম্পর্ক যখন নজর দোষে পড়ে তখন সেই সম্পর্কে ক্লেশ ও কটুতা নেমে আসে ।
আগে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে । তার জন্যে আমাদের বুড়ী নজর থেকে বাচতে হবে ।স্বাভাবিক ভাবে এই সমস্ত লোকের ঈর্ষা জ্বালা আপনার উপরে পড়বে ।
যত দিন সমাজে এরা থাকবে নজর দোষের আশঙ্কা থাকবে ।
স্বাভাবিক ভাবে এর উপায় খুজতে হবে ।
Sunday, November 1, 2015
Thursday, October 22, 2015
Sunday, October 11, 2015
Saturday, October 10, 2015
Friday, October 9, 2015
Wednesday, October 7, 2015
Wednesday, September 30, 2015
Tuesday, September 29, 2015
Monday, September 28, 2015
Wednesday, September 23, 2015
Friday, September 18, 2015
Thursday, September 17, 2015
নবরাত্রি সাধ্না
মা দুর্গার নটি রুপকে নব্দুরগা ব্লে । আর এই নবরাত্রি সাধ্না দিয়ে মানুষ তার জীবনের সমস্ত কাম্না পুরন ক্রতে পারে । মহালয়া দিন থেকে নবমী পর্যন্ত প্রতিদিন নিরামিষ ভোজন ক্রে ৯ টি বেল পাতা দিয়ে মহাদেব শিবকে পুজা ক্রেন তাহ্লে তার সমস্ত ম্নকাম্না পুরন হই ।
নবরাত্রি তে গৃহী মানুষের জন্যে সংক্ষিপ্ত সাধ্না পধধতি জানাচ্ছি ।
প্রতিপদ্দিন থেকে একটি মাটির স্রা তে যবের দানা লাগান। প্রত্যেক দিন গঙ্গা জল দিয়ে পুজা ক্রুন । সামনে মা দুর্গার ছবি রাখুন । লাল শালু তে মায়ের ছবি বসাবেন । ছবির ডান দিকে দীপ বামদিকে ধুপ রাখুন ।
সামনে প্রসাদ দেবেন। প্রতিদিন মালা প্রাবেন দেবিকে । স্কাল সন্ধ্যে দুর্গা মন্ত্র জপ ক্রবেন ।
ওঁ ঐ ং হ্রীং ক্লীং চামুণ্ডায় বিচ্ছে / মন্ত্র টি জপ ক্রুন ।
সুরেন্দ্রনাথ তন্ত্র জ্যোতিষ আনুস্নধান কেন্দ্র।
Saturday, September 5, 2015
Thursday, September 3, 2015
Sunday, August 30, 2015
Saturday, August 29, 2015
Friday, August 28, 2015
surendranath Tantrajyotish Anusandhhan Kendra
JUGALKISHORE JHA
CONSULTANT REMEDIAL GAIN PEASE AND SUCCESS.
SURENDRANATH TANTRAJYOTISH ANUSANDHHAN KENDRA
PRATAYEE HOUSING COMPLEX
GROUND FLOOR BLOCK HIG
BHAIRABTALA BAMUNARA KANKSA
DURGAPUR-713212
BURDWAN WEST BENGAL
INDIA.
CALL ME. 09474546803
Mail. jugaljha@gmail.com
সমস্যা থাকলে স্মাধান আছে, আসুন মানব কল্যাণ ভাবনা থেকে আপনার সমস্যা পাশে আমি আছি ।ভোল নাথে আশীর্বাদ কৃপায় আপনার স্মাধান ক্রব ।
Labels:
astro,
tantra mantra
Location:
Durgapur, West Bengal, India
Thursday, August 27, 2015
Friday, April 3, 2015
Sunday, March 1, 2015
Subscribe to:
Posts (Atom)