সুরেন্দ্র নাথ তন্ত্র জ্যোতিষ অনুসন্ধান কেন্দ্র ভারতীয় আধ্যত্মিক বিদ্যা গবেষণা ও প্রয়োগ উপায় অনুসন্ধান
Sunday, January 31, 2016
Thursday, January 28, 2016
Wednesday, January 27, 2016
Tuesday, January 26, 2016
তন্ত্রগুরু: ***দুর দেশের খবর জানাঃ *****
তন্ত্রগুরু: ***দুর দেশের খবর জানাঃ *****: দুর দেশের খবর জানাঃ “আগম নিগম কী খবর লগাবে সোহহং পারব্রহ্ম কো নমস্কার।” বিধিঃ অনেক তান্ত্রিক আছে যারা মনে করে যদি কোন ভাবে এক স্থানে বসে অন...
মন্ত্র গুরু: টোটকা
মন্ত্র গুরু: টোটকা: টোটকা হাপানী রোগের ঔষধঃ Ø রোগীর যত বয়স তত ফোটা ( ২৫ ফোটার বেশি নয়) তারপিন তৈল মধুর সহিত মিলাইয়া সকালে ও সন্ধ্যায় খাই...
Monday, January 25, 2016
ধর্ম কি ?
এই পৃথিবী তে নানা মতবাদ ও বহু ধর্মের প্রচলন আছে । তাদের ঈশ্বর উপাসনার রীতি ও এক প্রকার নয় ,ধর্ম ও মতবাদ অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন ধরনের । কিন্তু তাহলে হলেও সকলেরই লক্ষ্য সেই ঈশ্বর লাভ করা । ঈশ্বর এক এবং অদ্বিতীয় । বিভিন্ন ধর্মের লোকেরা তাকে বিভিন্ন নামে ডাকে । কেউ ঈশ্বর কেউ গড প্রভৃতি বলেন । ধর্ম গ্রন্থ গুলি আবার ধর্ম ও মতবাদ অনুযায়ী পৃথক । যেমন হিন্দু দের বেদ মুসলমান দের কোরআন খ্রিষ্টান দের বাইবেল ,বৌদ্ধ দের ত্রিপিটক ,পারসিকদের জেন্দা বেস্তা প্রভৃতি । তবে সব কিছুতেই সেই ঈশ্বরের আলোচনা ব্যতিত আর কিছু নেই । যুক্তিবাদী গন বলে থাকেন সৎ ভাবে চলা এবং সৎ কর্ম সম্পাদন করাই ধর্ম ।
অহিংসা ,সত্যাশ্রয়ী হওয়া , পরের ক্ষতি না করা , দান ,সৎ নিয়মাদি রক্ষা করে চলা , নিবৃত্তি , বৈদূর্য , পবিত্রতা , সংযম ,ও জিতেন্দ্রিয়তা । সাধারণতঃ এগুলি হল ধর্মের অবি সংবাদী লক্ষণ । যেসব ব্যক্তির মধ্যে উপরক্ত লক্ষণ গুলি বর্তমান তাকেই ধার্মিক বলা চলে ।
এখন প্রশ্ন হতে পারে, আমরা পুজা অর্চনা জপাদি করি কিসের জন্য ? তার উত্তরে বলা যেতে পারে --ধ্যান, জপ, প্রাণায়াম ,নাম কীর্তন , আজান, নামাজ , প্রার্থনা , প্রভৃতি ঈশ্বর উপাসনা বিভিন্ন প্রকার পদ্ধতির মধ্য দিয়ে যে সমস্ত উপাসনা বা পুজা অর্চনা করা হয়ে থাকে , তার মুল উদ্দেশ্য ই হল । আপন হৃদয়ে প্রকৃত ধর্ম জাগরিত করা ।
তবে একাগ্রতা ব্যতীত ধর্ম বিষয়ে সার্থকতা লাভ করা সম্ভব হয় না । কাজেই সর্ব প্রথম একাগ্রতা প্রয়োজন । ভারত পথিক স্বামী বিবেকানন্দ --বলেছেন একাগ্রতাই ঈশ্বর । সেজন্য ধর্ম পথে অগ্রসর হওয়ার প্রধান ও প্রথম অঙ্গ হল একাগ্রতা ।
সৌর জগতে যেসব গ্রহ বর্তমান বিশ্ব জগতের প্রাণী গনের উপরে তাদের প্রভাব অপরিসীম । কাজেই ধর্ম বিষয়ে সার্থকতা এনে দেয় গ্রহ গন । যে সকল গ্রহ ধর্ম বিষয়ে সাফল্য প্রদান করে সেই সকল গ্রহ হল বৃহস্পতি , শুক্র, রবি, চন্দ্র , এবং শনি ।
দেব গুরু বৃহস্পতি মানব কে উপদেশ মূলক ধর্ম মাধ্যম তত্ত্বজ্ঞান অর্জনে অভিমুখি করে তোলে আর মানুষ তত্ত্বজ্ঞান লাভ করে ।
শনি গ্রহ মানুষ কে দুঃখ কষ্ট মধ্যে পতিত করলেও এই সঙ্গে তাকে ত্যাগ তিতিক্ষা , চিন্তা শক্তি প্রভৃতি র দিকে ধাবিত করাই ফলে মানুষ তন্ত্র মন্ত্র, আধি দৈবিক সাধনা , যোগ সাধনা র পথে অগ্রসর হন এবং ত্যাগের মধ্য দিয়ে উচ্চ আধ্যত্মিক উন্নতির শিখরে নিয়ে যান ।
শুক্র গ্রহ মানুষ কে ভোগ সুখে রাখেন বটে কিন্তু তার মধ্য অনিমা প্রভৃতি অষ্ট সিদ্ধি প্রদান করে আধ্যাত্মিক পথে নিয়ে যান ।
চন্দ্র গ্রহ মানুষ কে প্রবলতম একাগ্রতা আনতে সাহায্য করে যার ফলে মানুষ চরম ও পরম সিদ্ধি লাভ করে ।
রবি গ্রহ সিদ্ধি লাভ করতে সাহায্য করে ।
অহিংসা ,সত্যাশ্রয়ী হওয়া , পরের ক্ষতি না করা , দান ,সৎ নিয়মাদি রক্ষা করে চলা , নিবৃত্তি , বৈদূর্য , পবিত্রতা , সংযম ,ও জিতেন্দ্রিয়তা । সাধারণতঃ এগুলি হল ধর্মের অবি সংবাদী লক্ষণ । যেসব ব্যক্তির মধ্যে উপরক্ত লক্ষণ গুলি বর্তমান তাকেই ধার্মিক বলা চলে ।
এখন প্রশ্ন হতে পারে, আমরা পুজা অর্চনা জপাদি করি কিসের জন্য ? তার উত্তরে বলা যেতে পারে --ধ্যান, জপ, প্রাণায়াম ,নাম কীর্তন , আজান, নামাজ , প্রার্থনা , প্রভৃতি ঈশ্বর উপাসনা বিভিন্ন প্রকার পদ্ধতির মধ্য দিয়ে যে সমস্ত উপাসনা বা পুজা অর্চনা করা হয়ে থাকে , তার মুল উদ্দেশ্য ই হল । আপন হৃদয়ে প্রকৃত ধর্ম জাগরিত করা ।
তবে একাগ্রতা ব্যতীত ধর্ম বিষয়ে সার্থকতা লাভ করা সম্ভব হয় না । কাজেই সর্ব প্রথম একাগ্রতা প্রয়োজন । ভারত পথিক স্বামী বিবেকানন্দ --বলেছেন একাগ্রতাই ঈশ্বর । সেজন্য ধর্ম পথে অগ্রসর হওয়ার প্রধান ও প্রথম অঙ্গ হল একাগ্রতা ।
সৌর জগতে যেসব গ্রহ বর্তমান বিশ্ব জগতের প্রাণী গনের উপরে তাদের প্রভাব অপরিসীম । কাজেই ধর্ম বিষয়ে সার্থকতা এনে দেয় গ্রহ গন । যে সকল গ্রহ ধর্ম বিষয়ে সাফল্য প্রদান করে সেই সকল গ্রহ হল বৃহস্পতি , শুক্র, রবি, চন্দ্র , এবং শনি ।
দেব গুরু বৃহস্পতি মানব কে উপদেশ মূলক ধর্ম মাধ্যম তত্ত্বজ্ঞান অর্জনে অভিমুখি করে তোলে আর মানুষ তত্ত্বজ্ঞান লাভ করে ।
শনি গ্রহ মানুষ কে দুঃখ কষ্ট মধ্যে পতিত করলেও এই সঙ্গে তাকে ত্যাগ তিতিক্ষা , চিন্তা শক্তি প্রভৃতি র দিকে ধাবিত করাই ফলে মানুষ তন্ত্র মন্ত্র, আধি দৈবিক সাধনা , যোগ সাধনা র পথে অগ্রসর হন এবং ত্যাগের মধ্য দিয়ে উচ্চ আধ্যত্মিক উন্নতির শিখরে নিয়ে যান ।
শুক্র গ্রহ মানুষ কে ভোগ সুখে রাখেন বটে কিন্তু তার মধ্য অনিমা প্রভৃতি অষ্ট সিদ্ধি প্রদান করে আধ্যাত্মিক পথে নিয়ে যান ।
চন্দ্র গ্রহ মানুষ কে প্রবলতম একাগ্রতা আনতে সাহায্য করে যার ফলে মানুষ চরম ও পরম সিদ্ধি লাভ করে ।
রবি গ্রহ সিদ্ধি লাভ করতে সাহায্য করে ।
Sunday, January 24, 2016
Saturday, January 23, 2016
Thursday, January 21, 2016
Wednesday, January 20, 2016
Tuesday, January 19, 2016
Monday, January 18, 2016
Saturday, January 16, 2016
Thursday, January 14, 2016
ভাগ্যং ফল তি সর্বত্র ,
অর্থাৎ ভাগ্যই সর্বত্র সুফল আবার কুফল প্রদান করে থাকে । ভাগ্য নিয়তির নামে কখন ও হাসি কখন বিষাদ নিয়ে আসে । তাই ভাগ্যকে সঙ্গী করে আপন কর্ম পথে পথ আবিস্কার করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে । এর সাথে ভাগ্য সুপ্রসন্ন করে কাজ করার নাম হল পুরুষকার ।
মানুষ ভাগ্যের হাতের পুতুল । কথাটা সত্যি । কিন্তু ভাগ্যকে সুপ্রসন্ন করাও খুব সহজ । সেই সহজ উপাই আমাদের গ্রন্থ্ বলা হয়েছে । অনেকে বলেন কাজ করে যাও ফল পাবে । কাজ করলে শুভ ফল পাব এটা কে নির্ধারণ কে করবে ? আবার অনেকে বলেন ঈশ্বর কে ডাকো তিনি তোমার দুঃখ দুর্দশা দুর করে দেবেন ।
কথা সত্যি হয়ত । তাকে ডাকলে আরাধনা করলে অভীষ্ট সিদ্ধ হয় । সেটা কে বলে দেবে । মানুষ ঈশ্বরের করুণা পায় । তার জন্য ধৈর্য রাখতে হয় ।
এই অবস্থায় মানুষের কাজ হল ঃ
১ ঈশ্বরে বিশ্বাস রেখ ।
২ তিনি বিশ্ব নিয়ন্তা এটা মনে রাখতে হবে ।
৩ সেই সঙ্গে জানতে হবে গ্রহ দের ও কার্যকারিতা কে ।
৪ গ্রহ গন ঈশ্বরের স্বরুপ এবং দেবতার দুত হিসাবে কাজ করে ।
৫ গ্রহ গন তোমাকে সুকর্ম দুষ্কর্ম করিয়ে থাকে ।
ঈশ্বরের নির্দেশে গ্রহ গন কাজ করে । তবে এদের তুষ্টি উপর অনেক ফলাফল নির্ভর করে ।
আমরা আলোচনা করবো নয়টি গ্রহ , সাতাশটি নক্ষত্র নিয়ে । রাশি নিয়ে ।
মেষ রাশি ঃ
রাশি চক্রের প্রথম রাশি মেষ । রাশি অধিপতি মঙ্গল । সংখ্যা ৯ এই রাশির জাতক জাতিকার জীবন রহস্যের সন্ধানী ও বুদ্ধি দিপ্ত হয়ে থাকে ।
বৃষ রাশি ঃ
রাশি চক্রের দ্বিতীয় রাশি । রাশি অধিপতি শুক্র । সংখ্যা ২ এই রাশির জাতক জাতিকার জীবনে অনেক উত্থান পতনের ভিতর দিয়ে অগ্রসর হতে হয় এদের । যত বিপত্তি আসুক কিছু সুখে সুযোগ এরা পাবেন ।
মিথুন রাশি ঃ রাশি চক্রের তৃতীয় রাশি মিথুন । রাশি অধিপতি বুধ । সংখ্যা ৩ । ধীর গতিতে এদের ভাগ্য এগোয় । আর্থিক উন্নতি ঘটে । সরলতা , সততা , সত্যবাদিতা হয় এদের মুল্ধন ।
কর্কট রাশি ঃ রাশি চক্রের চতুর্থ রাশি কর্কট । রাশি অধিপতি চন্দ্র । সংখ্যা ৪ । এরা পরিশ্রমী উদ্যমী উচ্চাকাঙ্ক্ষী । কল্পনা প্রবণ । এরা জীবনে দুর্বিষহ যন্ত্রণা পেলেও চুরান্ত ক্ষতি হয় না ।
সিংহ রাশি ঃ রাশি চক্রের পঞ্চম রাশি সিংহ । এরা সদা চঞ্চল , ভাব প্রবন আবেগ প্রবণতা র জন্য এরা মানসিক আঘাত পায় । বিশেষ কিছু প্রতিভা নিয়ে এরা জন্ম নেয় । সংখ্যা ১ ।
কন্যা রাশি ঃ রাশি চক্রের ষষ্ঠ স্থানে কন্যা রাশি । এর অধিপতি বুধ,। সংখ্যা ৫ । ভাব প্রবণতা জন্য অনেক সময় ঠকতে হয় ।
তুলা রাশি ঃ রাশি চক্রের সপ্তম রাশি তুলা । রাশি অধিপতি শুক্র । সংখ্যা ৭ । এরা নিজেদের ভাগ্য নিজেরা সৃষ্টি করেন । একটা সুন্দর পরিবেশে এদের জীবন কাটে । এরা খুব মাতৃ ভক্ত হয়ে থাকে ।
বৃশ্চিক রাশি ঃ রাশি চক্রের অষ্টম রাশি । রাশি অধিপতি মঙ্গল । সংখ্যা ৮ । প্রবল প্রতিকুলতার মধ্যে এদের ভাগ্য গড়তে হয় । সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই এই নীতি মেনে চলেন ।
ধনু রাশি ঃ রাশি চক্রের নবম রাশি ধনু রাশি । রাশি অধিপতি বৃহস্পতি । সংখ্যা ৯ । এই রাশির জাতকরা এরা কখন ও এরা পরিশ্রমী আবার কখন অলস হয়ে থাকে । এরা বহু ভাষী কখন চুপ থাকেন । সবার জন্য চিন্তা করেন । ভ্রমণে আনন্দ পায় । এরা আস্তিক ও নাস্তিক দুই হয় ।
মকর রাশি ঃ রাশি চক্রের দশম রাশি । এই রাশির অধিপতি শনি । এরা আত্মীয় স্বজন থেকে বন্ধু থেকে স্নেহ ভালবাসা পেয়ে থাকে । এরা খুব তারাতাড়ি উন্নতি করে ।
কুম্ভ রাশি ঃ রাশি চক্রের একাদশ রাশি । এই গ্রহের অধিপতি শনি । সংখ্যা ৮ ।
মীন রাশি ঃ রাশি চক্রের দ্বাদশ রাশি মীন । অধিপতি বৃহস্পতি
মানুষ জীবনে শোক দুঃখ ব্যাধি ও মৃত্যু আছে । মানব সভ্যতা র প্রথম অরুণোদয় থেকে একদল প্রজ্ঞাবান মানুষ , সত্য দ্রষ্টা ,প্রতিভাবান ঋষি রা কঠোর সাধনা করে গেছে । তাদের সাধনা লব্ধ অমৃত ফল যুগ যুগ ধরে চতুর ও ভক্তিমান নরনারী আস্বাদন করে এই পার্থিব নিজেদের বিড়ম্বিত ভাগ্য কে সুপ্রসন্ন করে তুলেছেন । সুখ সম বৃদ্ধি র উচ্চ সপান বেয়ে এগিয়ে গেছেন ।
astrology
Tantra jyotish anusndhan kendra
মানুষ ভাগ্যের হাতের পুতুল । কথাটা সত্যি । কিন্তু ভাগ্যকে সুপ্রসন্ন করাও খুব সহজ । সেই সহজ উপাই আমাদের গ্রন্থ্ বলা হয়েছে । অনেকে বলেন কাজ করে যাও ফল পাবে । কাজ করলে শুভ ফল পাব এটা কে নির্ধারণ কে করবে ? আবার অনেকে বলেন ঈশ্বর কে ডাকো তিনি তোমার দুঃখ দুর্দশা দুর করে দেবেন ।
কথা সত্যি হয়ত । তাকে ডাকলে আরাধনা করলে অভীষ্ট সিদ্ধ হয় । সেটা কে বলে দেবে । মানুষ ঈশ্বরের করুণা পায় । তার জন্য ধৈর্য রাখতে হয় ।
এই অবস্থায় মানুষের কাজ হল ঃ
১ ঈশ্বরে বিশ্বাস রেখ ।
২ তিনি বিশ্ব নিয়ন্তা এটা মনে রাখতে হবে ।
৩ সেই সঙ্গে জানতে হবে গ্রহ দের ও কার্যকারিতা কে ।
৪ গ্রহ গন ঈশ্বরের স্বরুপ এবং দেবতার দুত হিসাবে কাজ করে ।
৫ গ্রহ গন তোমাকে সুকর্ম দুষ্কর্ম করিয়ে থাকে ।
ঈশ্বরের নির্দেশে গ্রহ গন কাজ করে । তবে এদের তুষ্টি উপর অনেক ফলাফল নির্ভর করে ।
আমরা আলোচনা করবো নয়টি গ্রহ , সাতাশটি নক্ষত্র নিয়ে । রাশি নিয়ে ।
মেষ রাশি ঃ
রাশি চক্রের প্রথম রাশি মেষ । রাশি অধিপতি মঙ্গল । সংখ্যা ৯ এই রাশির জাতক জাতিকার জীবন রহস্যের সন্ধানী ও বুদ্ধি দিপ্ত হয়ে থাকে ।
বৃষ রাশি ঃ
রাশি চক্রের দ্বিতীয় রাশি । রাশি অধিপতি শুক্র । সংখ্যা ২ এই রাশির জাতক জাতিকার জীবনে অনেক উত্থান পতনের ভিতর দিয়ে অগ্রসর হতে হয় এদের । যত বিপত্তি আসুক কিছু সুখে সুযোগ এরা পাবেন ।
মিথুন রাশি ঃ রাশি চক্রের তৃতীয় রাশি মিথুন । রাশি অধিপতি বুধ । সংখ্যা ৩ । ধীর গতিতে এদের ভাগ্য এগোয় । আর্থিক উন্নতি ঘটে । সরলতা , সততা , সত্যবাদিতা হয় এদের মুল্ধন ।
কর্কট রাশি ঃ রাশি চক্রের চতুর্থ রাশি কর্কট । রাশি অধিপতি চন্দ্র । সংখ্যা ৪ । এরা পরিশ্রমী উদ্যমী উচ্চাকাঙ্ক্ষী । কল্পনা প্রবণ । এরা জীবনে দুর্বিষহ যন্ত্রণা পেলেও চুরান্ত ক্ষতি হয় না ।
সিংহ রাশি ঃ রাশি চক্রের পঞ্চম রাশি সিংহ । এরা সদা চঞ্চল , ভাব প্রবন আবেগ প্রবণতা র জন্য এরা মানসিক আঘাত পায় । বিশেষ কিছু প্রতিভা নিয়ে এরা জন্ম নেয় । সংখ্যা ১ ।
কন্যা রাশি ঃ রাশি চক্রের ষষ্ঠ স্থানে কন্যা রাশি । এর অধিপতি বুধ,। সংখ্যা ৫ । ভাব প্রবণতা জন্য অনেক সময় ঠকতে হয় ।
তুলা রাশি ঃ রাশি চক্রের সপ্তম রাশি তুলা । রাশি অধিপতি শুক্র । সংখ্যা ৭ । এরা নিজেদের ভাগ্য নিজেরা সৃষ্টি করেন । একটা সুন্দর পরিবেশে এদের জীবন কাটে । এরা খুব মাতৃ ভক্ত হয়ে থাকে ।
বৃশ্চিক রাশি ঃ রাশি চক্রের অষ্টম রাশি । রাশি অধিপতি মঙ্গল । সংখ্যা ৮ । প্রবল প্রতিকুলতার মধ্যে এদের ভাগ্য গড়তে হয় । সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই এই নীতি মেনে চলেন ।
ধনু রাশি ঃ রাশি চক্রের নবম রাশি ধনু রাশি । রাশি অধিপতি বৃহস্পতি । সংখ্যা ৯ । এই রাশির জাতকরা এরা কখন ও এরা পরিশ্রমী আবার কখন অলস হয়ে থাকে । এরা বহু ভাষী কখন চুপ থাকেন । সবার জন্য চিন্তা করেন । ভ্রমণে আনন্দ পায় । এরা আস্তিক ও নাস্তিক দুই হয় ।
মকর রাশি ঃ রাশি চক্রের দশম রাশি । এই রাশির অধিপতি শনি । এরা আত্মীয় স্বজন থেকে বন্ধু থেকে স্নেহ ভালবাসা পেয়ে থাকে । এরা খুব তারাতাড়ি উন্নতি করে ।
কুম্ভ রাশি ঃ রাশি চক্রের একাদশ রাশি । এই গ্রহের অধিপতি শনি । সংখ্যা ৮ ।
মীন রাশি ঃ রাশি চক্রের দ্বাদশ রাশি মীন । অধিপতি বৃহস্পতি
মানুষ জীবনে শোক দুঃখ ব্যাধি ও মৃত্যু আছে । মানব সভ্যতা র প্রথম অরুণোদয় থেকে একদল প্রজ্ঞাবান মানুষ , সত্য দ্রষ্টা ,প্রতিভাবান ঋষি রা কঠোর সাধনা করে গেছে । তাদের সাধনা লব্ধ অমৃত ফল যুগ যুগ ধরে চতুর ও ভক্তিমান নরনারী আস্বাদন করে এই পার্থিব নিজেদের বিড়ম্বিত ভাগ্য কে সুপ্রসন্ন করে তুলেছেন । সুখ সম বৃদ্ধি র উচ্চ সপান বেয়ে এগিয়ে গেছেন ।
astrology
Tantra jyotish anusndhan kendra
Wednesday, January 13, 2016
Tuesday, January 12, 2016
Sunday, January 10, 2016
Thursday, January 7, 2016
আজকের বানী
জপ ,ধ্যান ,পুজা প্রার্থনা , স্মরণ , মনন সদ্গ্রন্থ পাঠ ,সদ্গ্রন্থ পাঠ , সদ সঙ্গ , সদা লাপ , নির্জনে বাস ,ও আধ্যাত্ম চিন্তা যখন যে ভাব আসে ও করতে ইচ্ছে হয় এবং ভাল লাগে , করবার সুবিধা পাও । সেটাই করবে । অন্ততঃ ১৫ মিঃঃ
Tuesday, January 5, 2016
Monday, January 4, 2016
Sunday, January 3, 2016
Saturday, January 2, 2016
শ্ত্রু দমন করার মন্ত্র
শ্ত্রু দমন মন্ত্র
কোন কারনে যদি কোন ব্যক্তি এত বিরোধী হয়ে যে তার দ্বারা কোন ক্ষতির আশঙ্কা উৎপন্ন হয় তাকে শিথিল নিস্তেজ করার জন্য এবং তাকে নিষ্ক্রিয় ও পরাস্ত করার জন্য হনুমান জী র শাবর মন্ত্র করা উচিৎ । মন্ত্র একটু বড় আর সাধনাও একটু জটিল । কিন্তু অত ন্ত প্রভাব শালী । একে পূর শ্রদ্ধা ও নিয়ম পূর্বক সিদ্ধ করে অনেকে লাভ উঠানো যায় ।
" ওঁ নম হনূ মন্ত বলবন্ত
মাতা অঞ্জনি পুত্র হল হলন্ত
আশ চরত আঃও গড় কিল্লা তিরন্ত
আও লঙ্কা জাল বাল ভস্ম করী আও
লে ল্গু লঙ্গুর তে লপটায়
সুমিরতে পটকা অচন্দ্রি চন্দ্রাবলী
ভবানী মিল গাবই মঙ্গলবার
জিত রাম লক্ষণ হনু মান জী
তুম আঃও
সাত পান কা বীরা চাবত , মস্ত সিঁদুর চড়ও
আও মন্দোদরী কে সিংহাসন ডুলাটা আও
ওহ আও হানুমান মায়া জাগে তে
নৃসিংহ মায়া আগে ভৈঁরো কিল কিলায়
উপর হনু মন্ত গাজে , দুর্জন কো মার
দুষ্ট কো মার সং হার , রাজা হামারে শত গুরু
হম সত্ত গুরুকে বালাক
মেরি ভক্তি গুরু কি শক্তি
ফুড় মন্ত্র ইশ্বরিবাচা
সর্ব প্রথম শুভ মঙ্গলবারে স্নান করে একান্ত এবং পবিত্র স্থানে হনু মান জী চিত্র বা মূর্তি রেখে তাকে পুজা করবেন । তারপর এই মন্ত্রের জপ করবেন ।[১০৮ বার] এই পুজা দৈনিক পুজা রুপে ২১ দিন চলবে । এই দিন গুলি সাধক পূর্ণ সংযম পবিত্রতা ব্রম্ভ চর্য আর নিষ্ঠা যুক্ত থাকুন ।
সবপ্রকার সাত্বিক বিচার এর মধ্যে লীন হয়ে হনু মন্ত চিন্তায় । আর মগ্ন থাকবেন তার চিন্তায় ।এই পুজায় সাত লাড্ডু আর সাত পানের বীরা নৈবেদ্য হিসাবে দিবেন । এই প্রকার ২১ বা ৪১ দিন পর্যন্ত প্রতি দিন নিয়ম নিষ্ঠা র সাথে প্রতিদিন ১০৮ জপ করুন । এই কাজ পূর্ণ হয়ে গেলে এই মন্ত্র পড়ে একুশ বার আহূতি দিয়ে যজ্ঞ করুন । তখন এই মন্ত্র সিদ্ধ হয়ে যায় ।
মন্ত্র সিদ্ধ হয়ে যাবার পর শত্রুর দমনের জন্য প্রয়োগ করা যায় । প্রয়োগের নিয়ম হল কোন একান্ত জায়গায় মাটিতে তে এক মানব আকৃতি বানিয়ে ওটা শত্রু চিত্র মেনে তাকে বন্ধন ক্রতে মোমের চার কিলা বানিয়ে চিত্রের চারিদিকে জমা দাও ।ধ্যান থাকে যেন চিত্র তৈরি থেকে অন্তিম পর্যন্ত সাধক সেই মন্ত্র জপতে থাকবে । চিত্র ও মোম বাতি জ্বালিয়ে হনু মান জী র পুজা করবেন ।নৈবেদ্যতে ক্ষীর অর্পিত করুন ।এর পর চিত্রের বুকে শত্রু নাম লিখে মন্ত্র বলতে বলতে জুতা দিয়ে দু বার প্রহার করুন । শত্রু দমন হয়ে যাবে ।
কোন কারনে যদি কোন ব্যক্তি এত বিরোধী হয়ে যে তার দ্বারা কোন ক্ষতির আশঙ্কা উৎপন্ন হয় তাকে শিথিল নিস্তেজ করার জন্য এবং তাকে নিষ্ক্রিয় ও পরাস্ত করার জন্য হনুমান জী র শাবর মন্ত্র করা উচিৎ । মন্ত্র একটু বড় আর সাধনাও একটু জটিল । কিন্তু অত ন্ত প্রভাব শালী । একে পূর শ্রদ্ধা ও নিয়ম পূর্বক সিদ্ধ করে অনেকে লাভ উঠানো যায় ।
" ওঁ নম হনূ মন্ত বলবন্ত
মাতা অঞ্জনি পুত্র হল হলন্ত
আশ চরত আঃও গড় কিল্লা তিরন্ত
আও লঙ্কা জাল বাল ভস্ম করী আও
লে ল্গু লঙ্গুর তে লপটায়
সুমিরতে পটকা অচন্দ্রি চন্দ্রাবলী
ভবানী মিল গাবই মঙ্গলবার
জিত রাম লক্ষণ হনু মান জী
তুম আঃও
সাত পান কা বীরা চাবত , মস্ত সিঁদুর চড়ও
আও মন্দোদরী কে সিংহাসন ডুলাটা আও
ওহ আও হানুমান মায়া জাগে তে
নৃসিংহ মায়া আগে ভৈঁরো কিল কিলায়
উপর হনু মন্ত গাজে , দুর্জন কো মার
দুষ্ট কো মার সং হার , রাজা হামারে শত গুরু
হম সত্ত গুরুকে বালাক
মেরি ভক্তি গুরু কি শক্তি
ফুড় মন্ত্র ইশ্বরিবাচা
সর্ব প্রথম শুভ মঙ্গলবারে স্নান করে একান্ত এবং পবিত্র স্থানে হনু মান জী চিত্র বা মূর্তি রেখে তাকে পুজা করবেন । তারপর এই মন্ত্রের জপ করবেন ।[১০৮ বার] এই পুজা দৈনিক পুজা রুপে ২১ দিন চলবে । এই দিন গুলি সাধক পূর্ণ সংযম পবিত্রতা ব্রম্ভ চর্য আর নিষ্ঠা যুক্ত থাকুন ।
সবপ্রকার সাত্বিক বিচার এর মধ্যে লীন হয়ে হনু মন্ত চিন্তায় । আর মগ্ন থাকবেন তার চিন্তায় ।এই পুজায় সাত লাড্ডু আর সাত পানের বীরা নৈবেদ্য হিসাবে দিবেন । এই প্রকার ২১ বা ৪১ দিন পর্যন্ত প্রতি দিন নিয়ম নিষ্ঠা র সাথে প্রতিদিন ১০৮ জপ করুন । এই কাজ পূর্ণ হয়ে গেলে এই মন্ত্র পড়ে একুশ বার আহূতি দিয়ে যজ্ঞ করুন । তখন এই মন্ত্র সিদ্ধ হয়ে যায় ।
মন্ত্র সিদ্ধ হয়ে যাবার পর শত্রুর দমনের জন্য প্রয়োগ করা যায় । প্রয়োগের নিয়ম হল কোন একান্ত জায়গায় মাটিতে তে এক মানব আকৃতি বানিয়ে ওটা শত্রু চিত্র মেনে তাকে বন্ধন ক্রতে মোমের চার কিলা বানিয়ে চিত্রের চারিদিকে জমা দাও ।ধ্যান থাকে যেন চিত্র তৈরি থেকে অন্তিম পর্যন্ত সাধক সেই মন্ত্র জপতে থাকবে । চিত্র ও মোম বাতি জ্বালিয়ে হনু মান জী র পুজা করবেন ।নৈবেদ্যতে ক্ষীর অর্পিত করুন ।এর পর চিত্রের বুকে শত্রু নাম লিখে মন্ত্র বলতে বলতে জুতা দিয়ে দু বার প্রহার করুন । শত্রু দমন হয়ে যাবে ।
Subscribe to:
Posts (Atom)