নজর দোষ থেকে বাচার উপায়
পাশ্চাত্য সভ্যতা দ্বারা প্রভাবিত এবং পড়াশুনা করা ব্যক্তিরা নজর দোষের বিষয়ে তারা স্বীকার করে না । কোণ জিনিষে নজর লাগা অথবা কারো নজর লাগা আজকের কথা নয় । শতাব্দী কাল ধরে প্রচলিত আমাদের সমাজে ।
ব্যক্তি যখন কঠোর শ্রমের বিনিময়ে ধন উপার্জন করে । অর্থ ছাড়া সুখ হয় না । মানুষ তার উপার্জিত ধন দিয়ে তার সুখ সুবিধা র জিনিষ জোগাড় করে । প্রত্যেক মানুষ তা জোগাড় করতে পারে না । বিপ্নন অবস্থায় কিছু মানুষ থাকে । তার কাছে না থাকে সুখ সুবিধার সাধন আর না থাকে অর্থ । এদের দ্বারা যারা অধিক সম্পন্ন থাকে তারাই নজর দোষের শিকার হয় । যে বিপন্ন অবস্থায় থাকে ,যার কাছে কিছু নেই তার নজর অন্যের পীড়ার কারন হয় ।
নজর দোষের প্রভাব সর্বদা আপনার পাওয়া সুখের উপরে পড়ে । অর্থাৎ আমাদের সুখে আঘাত করে । সুখ কে দূর করে দুঃখ নিয়ে আসে । এথেকে এটা বুঝতে পারি নজর দোষ তাদের উপর পড়ে যাদের কাছে সুখ আছে । গ্রামে আমরা দেখতে পায় গরু মোষ অনেক দুধ দেয় কিনতু এতে কারো নজর পড়লে তার ফল স্বরুপ সেই গরু মোষের দুধ দেওয়া কম হয়ে যায় । প্রাচীন কাল থেকে গরু মোষ আমাদের সম্পদ । দুষ্ট মানুষের নজরে আমাদের গো ধন প্রভাবিত ।
ধন হিসাবে বাড়ি ঘর আমাদের চিনহিত । দেখবেন অনেকে তাদের বাড়ীতে ছেরা ফাটা জুতা লটকে দেয় যাতে তাদের বাড়ি নজর দোষ থেকে মুক্ত থাকে ।
দেখবেন বাস ট্র্যাক ইত্যাদি তে লেখা থাকে "বুড়ী নজর বালে তেরা মুখ কালা"
আমাদের মধ্যে যত প্রকারের ভাবনা আর তরঙ্গ শক্তি উৎপন্ন হয় তা বহিঃপ্রকাশ হয় আমাদের চেহেরা তে আর তা ব্যক্ত করার একমাত্র পথ আমাদের চোখ । কারো ভাল জিনিস দেখে তার প্রতি জ্বলন অথবা ঈর্ষার ভাবনা উৎপন্ন হয় । এটা একটি নেগেটিভ শক্তি । যখন কোন ব্যক্তি কাউকে এগিয়ে যেতে দেখে আর যখন নিজে পিছিয়ে পড়ে তখন তার মনে ঈর্ষা ও জ্বলন তৈরি হয় ।
তা থেকে নেগেটিভ শক্তি তৈরি হয় । যখন কোন মানুষ কেও যখন এগিয়ে যায় দেখে তখন তার ভাবনায় থাকে আমি কেন পিছিয়ে গেলাম ? অনেক পিছিয়ে পড়ার পর তার মনে ঈর্ষা জাগে । মুখে তা বলতে পারে না । কিন্ত তার ভিতরে উৎপন্ন নেগেটিভ শক্তি এর দুষিত প্রভাব আপন নজরের দ্বারা আপনার উপর ঢেলে দেয় । এই শক্তি বা নজর বড় কষ্ট দেয় ।
কেন নজর লাগে ঃ
প্রাচীন কাল থেকে আমরা জানি মানুষ তার দুঃখে যত দুঃখী না হয় তার চেয়ে অন্যের সুখে দুঃখী হয় ।কারন আমরা জানি প্রত্যেক মানুষের শরীরে দুই প্রকার শক্তি কাজ করে এক নেগেটিভ দুই পজিটিভ ।এই নেগেটিভ শক্তির কারনে অন্যের সুখ শান্তি তে থাকা টা ভাল ভাবে নিতে পারে না বরং হিংসা ঈর্ষা তে জ্বলে উঠে ।
আমাদের শরীর পঞ্চ ত ত্ত্ব দিয়ে তৈরি , এই ত ত্ত্বের উরজা তে আমরা বাচি ,সমস্ত জগত এর দ্বারা পরিচালিত । যেমন আপনি আপনার গতি তে সোজা রাস্তা দিয়ে চলেছেন তখন আপনার কোন বিরোধী আপনাকে রাস্তা থেকে ধাক্কা মেরে রাস্তা থেকে সরিয়ে দেয় বা আপনাকে ফেলে দেয় । ঠিক তেমনি আপনার পাওয়া সুখকারক শক্তি কারও নেগেটিভ শক্তি নজরের ধাক্কা মেরে আটকে দেয় ।নজর দোষের প্রভাব আমাদের সুখের উপরে পড়ে । বাহন উপর পড়লে বাহন খারাপ হয় , অ্যাকসিডেন্ট হয় ।
নজর দোষের প্রভাব আপনার পরিবারে আপনি দেখতে পাবেন । এমন ঘটনা অপ্রত্যাশিত ও অকল্পনীয় মনে হলেও কিন্ত হয় । আপনি আপনার পতি ও পত্নী খুব প্রেম পূর্বক থাকা সত্ত্বে এই সম্পর্ক যখন নজর দোষে পড়ে তখন সেই সম্পর্কে ক্লেশ ও কটুতা নেমে আসে ।
আগে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে । তার জন্যে আমাদের বুড়ী নজর থেকে বাচতে হবে ।স্বাভাবিক ভাবে এই সমস্ত লোকের ঈর্ষা জ্বালা আপনার উপরে পড়বে ।
যত দিন সমাজে এরা থাকবে নজর দোষের আশঙ্কা থাকবে ।
স্বাভাবিক ভাবে এর উপায় খুজতে হবে ।
পাশ্চাত্য সভ্যতা দ্বারা প্রভাবিত এবং পড়াশুনা করা ব্যক্তিরা নজর দোষের বিষয়ে তারা স্বীকার করে না । কোণ জিনিষে নজর লাগা অথবা কারো নজর লাগা আজকের কথা নয় । শতাব্দী কাল ধরে প্রচলিত আমাদের সমাজে ।
ব্যক্তি যখন কঠোর শ্রমের বিনিময়ে ধন উপার্জন করে । অর্থ ছাড়া সুখ হয় না । মানুষ তার উপার্জিত ধন দিয়ে তার সুখ সুবিধা র জিনিষ জোগাড় করে । প্রত্যেক মানুষ তা জোগাড় করতে পারে না । বিপ্নন অবস্থায় কিছু মানুষ থাকে । তার কাছে না থাকে সুখ সুবিধার সাধন আর না থাকে অর্থ । এদের দ্বারা যারা অধিক সম্পন্ন থাকে তারাই নজর দোষের শিকার হয় । যে বিপন্ন অবস্থায় থাকে ,যার কাছে কিছু নেই তার নজর অন্যের পীড়ার কারন হয় ।
নজর দোষের প্রভাব সর্বদা আপনার পাওয়া সুখের উপরে পড়ে । অর্থাৎ আমাদের সুখে আঘাত করে । সুখ কে দূর করে দুঃখ নিয়ে আসে । এথেকে এটা বুঝতে পারি নজর দোষ তাদের উপর পড়ে যাদের কাছে সুখ আছে । গ্রামে আমরা দেখতে পায় গরু মোষ অনেক দুধ দেয় কিনতু এতে কারো নজর পড়লে তার ফল স্বরুপ সেই গরু মোষের দুধ দেওয়া কম হয়ে যায় । প্রাচীন কাল থেকে গরু মোষ আমাদের সম্পদ । দুষ্ট মানুষের নজরে আমাদের গো ধন প্রভাবিত ।
ধন হিসাবে বাড়ি ঘর আমাদের চিনহিত । দেখবেন অনেকে তাদের বাড়ীতে ছেরা ফাটা জুতা লটকে দেয় যাতে তাদের বাড়ি নজর দোষ থেকে মুক্ত থাকে ।
দেখবেন বাস ট্র্যাক ইত্যাদি তে লেখা থাকে "বুড়ী নজর বালে তেরা মুখ কালা"
আমাদের মধ্যে যত প্রকারের ভাবনা আর তরঙ্গ শক্তি উৎপন্ন হয় তা বহিঃপ্রকাশ হয় আমাদের চেহেরা তে আর তা ব্যক্ত করার একমাত্র পথ আমাদের চোখ । কারো ভাল জিনিস দেখে তার প্রতি জ্বলন অথবা ঈর্ষার ভাবনা উৎপন্ন হয় । এটা একটি নেগেটিভ শক্তি । যখন কোন ব্যক্তি কাউকে এগিয়ে যেতে দেখে আর যখন নিজে পিছিয়ে পড়ে তখন তার মনে ঈর্ষা ও জ্বলন তৈরি হয় ।
তা থেকে নেগেটিভ শক্তি তৈরি হয় । যখন কোন মানুষ কেও যখন এগিয়ে যায় দেখে তখন তার ভাবনায় থাকে আমি কেন পিছিয়ে গেলাম ? অনেক পিছিয়ে পড়ার পর তার মনে ঈর্ষা জাগে । মুখে তা বলতে পারে না । কিন্ত তার ভিতরে উৎপন্ন নেগেটিভ শক্তি এর দুষিত প্রভাব আপন নজরের দ্বারা আপনার উপর ঢেলে দেয় । এই শক্তি বা নজর বড় কষ্ট দেয় ।
কেন নজর লাগে ঃ
প্রাচীন কাল থেকে আমরা জানি মানুষ তার দুঃখে যত দুঃখী না হয় তার চেয়ে অন্যের সুখে দুঃখী হয় ।কারন আমরা জানি প্রত্যেক মানুষের শরীরে দুই প্রকার শক্তি কাজ করে এক নেগেটিভ দুই পজিটিভ ।এই নেগেটিভ শক্তির কারনে অন্যের সুখ শান্তি তে থাকা টা ভাল ভাবে নিতে পারে না বরং হিংসা ঈর্ষা তে জ্বলে উঠে ।
আমাদের শরীর পঞ্চ ত ত্ত্ব দিয়ে তৈরি , এই ত ত্ত্বের উরজা তে আমরা বাচি ,সমস্ত জগত এর দ্বারা পরিচালিত । যেমন আপনি আপনার গতি তে সোজা রাস্তা দিয়ে চলেছেন তখন আপনার কোন বিরোধী আপনাকে রাস্তা থেকে ধাক্কা মেরে রাস্তা থেকে সরিয়ে দেয় বা আপনাকে ফেলে দেয় । ঠিক তেমনি আপনার পাওয়া সুখকারক শক্তি কারও নেগেটিভ শক্তি নজরের ধাক্কা মেরে আটকে দেয় ।নজর দোষের প্রভাব আমাদের সুখের উপরে পড়ে । বাহন উপর পড়লে বাহন খারাপ হয় , অ্যাকসিডেন্ট হয় ।
নজর দোষের প্রভাব আপনার পরিবারে আপনি দেখতে পাবেন । এমন ঘটনা অপ্রত্যাশিত ও অকল্পনীয় মনে হলেও কিন্ত হয় । আপনি আপনার পতি ও পত্নী খুব প্রেম পূর্বক থাকা সত্ত্বে এই সম্পর্ক যখন নজর দোষে পড়ে তখন সেই সম্পর্কে ক্লেশ ও কটুতা নেমে আসে ।
আগে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে । তার জন্যে আমাদের বুড়ী নজর থেকে বাচতে হবে ।স্বাভাবিক ভাবে এই সমস্ত লোকের ঈর্ষা জ্বালা আপনার উপরে পড়বে ।
যত দিন সমাজে এরা থাকবে নজর দোষের আশঙ্কা থাকবে ।
স্বাভাবিক ভাবে এর উপায় খুজতে হবে ।
No comments:
Post a Comment