হিন্দুরা কি ভাবে পূজার্চনা করে থাকেন ।
হিন্দুরা দেবদেবীর পূজার্চনার প্রথামাফিক পান, সুপারি , একটি টাকা , চাল ,চন্দন , হলুদ ,একটি তেলেরবাতি , ধুপ কাঠি , মিষ্টান্ন ,ফলমূল , অন্যান্য জিনিষ পত্রের ব্যবহার করে থাকেন ।প্রত্যক টি জিনিসের আলাদা গুরুত্ব আছে । পান পাতা , সুপারি , ও মুদ্রার মতো নারকেল পুজার উপকরণ হিসাবে জ্রুরি । পান সুপারি উত্তর ও দক্ষিণ এর প্রতীক । পূজার্চনা ছাড়া ও বাড়িতে অতিথি এলে তাঁকে পান সুপারি দিয়ে অভ্যরথনা জানানো ও একটি প্রথা ।
এর দ্বারা ইশ্বরের প্রতি আমাদের ভক্তি প্রকাশ পায় । মানুষ তাঁর মাঝে ঈশ্বরত্ব আছে তার কাছে নিজেকে সমর্পণ করা বোঝায় । পান পাতা আর সুপারি এই দুটি জিনিষ ঈশ্বরের খুব প্রিয় ।
চামচের দ্বারা জল 'স্নান ম স্ম্রপ্যম' এই মন্ত্রের দ্বারা নিবেদন করে পুজা শুরু করতে হয় । এছাড়া বলা হয় যে " আমি শারীরিক , মানসিক ,আর্থিক , ও আবেগের দ্বারা নিবেদন করলাম "। এই চারটি অবস্থার দ্বারা মানুষ সমাজের সেবা করে । জল হল একটা প্রতীক । তার দ্বারা ধুইয়ে দেওয়ার অর্থ হল সমাজের সকল গ্লানি এর দ্বারা দূর করে দেওয়া । এই চিন্তাধারার মাধ্যমে চার চামচ জল দেবতার পায়ে নিবেদন করা হয় । এর পর অক্ষত সম পিয়াম বলে কিছু চাল অর্পণ করা হয় । এর দ্বারা বোঝায় যে খাদ্য , অর্থ ,সম্পদ ,ও অন্যান্য জিনিষ আমরা ভোগ করি তার একটা অংশ ভগবানকে দান করা । এবং সমাজকে দান করা । যে সমাজ তিনি সৃষ্টি তিনি করেছেন । তাই আমাদের উচিত তার আশীর্বাদ স্বার্থপরের মতো ব্যবহার না করা ।
যখন আমরা কপালে চন্দনের টিকা কাটি তখন থেকে একটা সুন্দর গন্ধ বের হয় । এর ফলে মন শান্ত হয় । চন্দনের গন্ধ চারিদিকে ছড়াবে । অপরকে সেবা করার কৌশল আমাদের জানতে হবে । চন্দনের ন্যায় সুবাসিত যে সেই ঈশ্বরের প্রিয় পাত্র হয় ।
দেবতা কে পুস্প অর্পণ " পুস্পম সম রপম " একথা বলার অর্থ হল আমাদের জীবন যেন ফুলের মতো হয় । এটি প্রস্ফুটিত , রঙ বেরঙে এর হবে , চারিদিকে সুভাষ ছড়াবে । ফুলের মত আমরা একতা বদ্ধ হয়ে সর্বত্র সু গন্ধ ছড়াব । এবং মানব জাতির সেবাই আত্মনিয়োগ করব ।
বাতি তখনই জ্বলবে যখন আমাদের বাতি , তেল , অথবা ঘি ও সলতে থাকবে । এই তিনটি জিনিষ একসাথে আমাদের বশ ংব্দ অনুগামী , নিবেদিত প্রান করে তৈরি করবে । একটি বাতি জ্বালাতে যেমন ঘিয়ের প্রয়োজন সেরূপ ঈশ্বরের করুণা ও আশীর্বাদ পেতে গেলে আমাদের তার যোগ্য হতে হবে । ঘি যে রকম জ্বলতে সাহায্য করে তেমনি আমাদের ধর্ম ভাব ও শ্রদ্ধা ঈশ্বরের ক্রুনা পেতে সাহায্য করে । সলতের মত আমরা ঈশ্বরের পায়ে সমর্পণ
করব । বাতির আলো জ্বলে উঠলে যেমন অন্ধকার দূর হয় । ঈশ্বর আমাদের সঠিক পথ দেখাবেন ও আশীর্বাদ দেবেন । যদি আমরা তার কাছে আত্মসমর্পণ করতে পারি । ধুপ ধুন জ্বালালে তার দ্বারা হ্যাঁ বাচক চৌম্বকীয় কম্পনের সৃষ্টি হয় । যাতে না বাচক প্রভাব দূর করে দেয় ।
হিন্দুরা দেবদেবীর পূজার্চনার প্রথামাফিক পান, সুপারি , একটি টাকা , চাল ,চন্দন , হলুদ ,একটি তেলেরবাতি , ধুপ কাঠি , মিষ্টান্ন ,ফলমূল , অন্যান্য জিনিষ পত্রের ব্যবহার করে থাকেন ।প্রত্যক টি জিনিসের আলাদা গুরুত্ব আছে । পান পাতা , সুপারি , ও মুদ্রার মতো নারকেল পুজার উপকরণ হিসাবে জ্রুরি । পান সুপারি উত্তর ও দক্ষিণ এর প্রতীক । পূজার্চনা ছাড়া ও বাড়িতে অতিথি এলে তাঁকে পান সুপারি দিয়ে অভ্যরথনা জানানো ও একটি প্রথা ।
এর দ্বারা ইশ্বরের প্রতি আমাদের ভক্তি প্রকাশ পায় । মানুষ তাঁর মাঝে ঈশ্বরত্ব আছে তার কাছে নিজেকে সমর্পণ করা বোঝায় । পান পাতা আর সুপারি এই দুটি জিনিষ ঈশ্বরের খুব প্রিয় ।
চামচের দ্বারা জল 'স্নান ম স্ম্রপ্যম' এই মন্ত্রের দ্বারা নিবেদন করে পুজা শুরু করতে হয় । এছাড়া বলা হয় যে " আমি শারীরিক , মানসিক ,আর্থিক , ও আবেগের দ্বারা নিবেদন করলাম "। এই চারটি অবস্থার দ্বারা মানুষ সমাজের সেবা করে । জল হল একটা প্রতীক । তার দ্বারা ধুইয়ে দেওয়ার অর্থ হল সমাজের সকল গ্লানি এর দ্বারা দূর করে দেওয়া । এই চিন্তাধারার মাধ্যমে চার চামচ জল দেবতার পায়ে নিবেদন করা হয় । এর পর অক্ষত সম পিয়াম বলে কিছু চাল অর্পণ করা হয় । এর দ্বারা বোঝায় যে খাদ্য , অর্থ ,সম্পদ ,ও অন্যান্য জিনিষ আমরা ভোগ করি তার একটা অংশ ভগবানকে দান করা । এবং সমাজকে দান করা । যে সমাজ তিনি সৃষ্টি তিনি করেছেন । তাই আমাদের উচিত তার আশীর্বাদ স্বার্থপরের মতো ব্যবহার না করা ।
যখন আমরা কপালে চন্দনের টিকা কাটি তখন থেকে একটা সুন্দর গন্ধ বের হয় । এর ফলে মন শান্ত হয় । চন্দনের গন্ধ চারিদিকে ছড়াবে । অপরকে সেবা করার কৌশল আমাদের জানতে হবে । চন্দনের ন্যায় সুবাসিত যে সেই ঈশ্বরের প্রিয় পাত্র হয় ।
দেবতা কে পুস্প অর্পণ " পুস্পম সম রপম " একথা বলার অর্থ হল আমাদের জীবন যেন ফুলের মতো হয় । এটি প্রস্ফুটিত , রঙ বেরঙে এর হবে , চারিদিকে সুভাষ ছড়াবে । ফুলের মত আমরা একতা বদ্ধ হয়ে সর্বত্র সু গন্ধ ছড়াব । এবং মানব জাতির সেবাই আত্মনিয়োগ করব ।
বাতি তখনই জ্বলবে যখন আমাদের বাতি , তেল , অথবা ঘি ও সলতে থাকবে । এই তিনটি জিনিষ একসাথে আমাদের বশ ংব্দ অনুগামী , নিবেদিত প্রান করে তৈরি করবে । একটি বাতি জ্বালাতে যেমন ঘিয়ের প্রয়োজন সেরূপ ঈশ্বরের করুণা ও আশীর্বাদ পেতে গেলে আমাদের তার যোগ্য হতে হবে । ঘি যে রকম জ্বলতে সাহায্য করে তেমনি আমাদের ধর্ম ভাব ও শ্রদ্ধা ঈশ্বরের ক্রুনা পেতে সাহায্য করে । সলতের মত আমরা ঈশ্বরের পায়ে সমর্পণ
করব । বাতির আলো জ্বলে উঠলে যেমন অন্ধকার দূর হয় । ঈশ্বর আমাদের সঠিক পথ দেখাবেন ও আশীর্বাদ দেবেন । যদি আমরা তার কাছে আত্মসমর্পণ করতে পারি । ধুপ ধুন জ্বালালে তার দ্বারা হ্যাঁ বাচক চৌম্বকীয় কম্পনের সৃষ্টি হয় । যাতে না বাচক প্রভাব দূর করে দেয় ।
No comments:
Post a Comment