শ্ত্রু দমন মন্ত্র
কোন কারনে যদি কোন ব্যক্তি এত বিরোধী হয়ে যে তার দ্বারা কোন ক্ষতির আশঙ্কা উৎপন্ন হয় তাকে শিথিল নিস্তেজ করার জন্য এবং তাকে নিষ্ক্রিয় ও পরাস্ত করার জন্য হনুমান জী র শাবর মন্ত্র করা উচিৎ । মন্ত্র একটু বড় আর সাধনাও একটু জটিল । কিন্তু অত ন্ত প্রভাব শালী । একে পূর শ্রদ্ধা ও নিয়ম পূর্বক সিদ্ধ করে অনেকে লাভ উঠানো যায় ।
" ওঁ নম হনূ মন্ত বলবন্ত
মাতা অঞ্জনি পুত্র হল হলন্ত
আশ চরত আঃও গড় কিল্লা তিরন্ত
আও লঙ্কা জাল বাল ভস্ম করী আও
লে ল্গু লঙ্গুর তে লপটায়
সুমিরতে পটকা অচন্দ্রি চন্দ্রাবলী
ভবানী মিল গাবই মঙ্গলবার
জিত রাম লক্ষণ হনু মান জী
তুম আঃও
সাত পান কা বীরা চাবত , মস্ত সিঁদুর চড়ও
আও মন্দোদরী কে সিংহাসন ডুলাটা আও
ওহ আও হানুমান মায়া জাগে তে
নৃসিংহ মায়া আগে ভৈঁরো কিল কিলায়
উপর হনু মন্ত গাজে , দুর্জন কো মার
দুষ্ট কো মার সং হার , রাজা হামারে শত গুরু
হম সত্ত গুরুকে বালাক
মেরি ভক্তি গুরু কি শক্তি
ফুড় মন্ত্র ইশ্বরিবাচা
সর্ব প্রথম শুভ মঙ্গলবারে স্নান করে একান্ত এবং পবিত্র স্থানে হনু মান জী চিত্র বা মূর্তি রেখে তাকে পুজা করবেন । তারপর এই মন্ত্রের জপ করবেন ।[১০৮ বার] এই পুজা দৈনিক পুজা রুপে ২১ দিন চলবে । এই দিন গুলি সাধক পূর্ণ সংযম পবিত্রতা ব্রম্ভ চর্য আর নিষ্ঠা যুক্ত থাকুন ।
সবপ্রকার সাত্বিক বিচার এর মধ্যে লীন হয়ে হনু মন্ত চিন্তায় । আর মগ্ন থাকবেন তার চিন্তায় ।এই পুজায় সাত লাড্ডু আর সাত পানের বীরা নৈবেদ্য হিসাবে দিবেন । এই প্রকার ২১ বা ৪১ দিন পর্যন্ত প্রতি দিন নিয়ম নিষ্ঠা র সাথে প্রতিদিন ১০৮ জপ করুন । এই কাজ পূর্ণ হয়ে গেলে এই মন্ত্র পড়ে একুশ বার আহূতি দিয়ে যজ্ঞ করুন । তখন এই মন্ত্র সিদ্ধ হয়ে যায় ।
মন্ত্র সিদ্ধ হয়ে যাবার পর শত্রুর দমনের জন্য প্রয়োগ করা যায় । প্রয়োগের নিয়ম হল কোন একান্ত জায়গায় মাটিতে তে এক মানব আকৃতি বানিয়ে ওটা শত্রু চিত্র মেনে তাকে বন্ধন ক্রতে মোমের চার কিলা বানিয়ে চিত্রের চারিদিকে জমা দাও ।ধ্যান থাকে যেন চিত্র তৈরি থেকে অন্তিম পর্যন্ত সাধক সেই মন্ত্র জপতে থাকবে । চিত্র ও মোম বাতি জ্বালিয়ে হনু মান জী র পুজা করবেন ।নৈবেদ্যতে ক্ষীর অর্পিত করুন ।এর পর চিত্রের বুকে শত্রু নাম লিখে মন্ত্র বলতে বলতে জুতা দিয়ে দু বার প্রহার করুন । শত্রু দমন হয়ে যাবে ।
কোন কারনে যদি কোন ব্যক্তি এত বিরোধী হয়ে যে তার দ্বারা কোন ক্ষতির আশঙ্কা উৎপন্ন হয় তাকে শিথিল নিস্তেজ করার জন্য এবং তাকে নিষ্ক্রিয় ও পরাস্ত করার জন্য হনুমান জী র শাবর মন্ত্র করা উচিৎ । মন্ত্র একটু বড় আর সাধনাও একটু জটিল । কিন্তু অত ন্ত প্রভাব শালী । একে পূর শ্রদ্ধা ও নিয়ম পূর্বক সিদ্ধ করে অনেকে লাভ উঠানো যায় ।
" ওঁ নম হনূ মন্ত বলবন্ত
মাতা অঞ্জনি পুত্র হল হলন্ত
আশ চরত আঃও গড় কিল্লা তিরন্ত
আও লঙ্কা জাল বাল ভস্ম করী আও
লে ল্গু লঙ্গুর তে লপটায়
সুমিরতে পটকা অচন্দ্রি চন্দ্রাবলী
ভবানী মিল গাবই মঙ্গলবার
জিত রাম লক্ষণ হনু মান জী
তুম আঃও
সাত পান কা বীরা চাবত , মস্ত সিঁদুর চড়ও
আও মন্দোদরী কে সিংহাসন ডুলাটা আও
ওহ আও হানুমান মায়া জাগে তে
নৃসিংহ মায়া আগে ভৈঁরো কিল কিলায়
উপর হনু মন্ত গাজে , দুর্জন কো মার
দুষ্ট কো মার সং হার , রাজা হামারে শত গুরু
হম সত্ত গুরুকে বালাক
মেরি ভক্তি গুরু কি শক্তি
ফুড় মন্ত্র ইশ্বরিবাচা
সর্ব প্রথম শুভ মঙ্গলবারে স্নান করে একান্ত এবং পবিত্র স্থানে হনু মান জী চিত্র বা মূর্তি রেখে তাকে পুজা করবেন । তারপর এই মন্ত্রের জপ করবেন ।[১০৮ বার] এই পুজা দৈনিক পুজা রুপে ২১ দিন চলবে । এই দিন গুলি সাধক পূর্ণ সংযম পবিত্রতা ব্রম্ভ চর্য আর নিষ্ঠা যুক্ত থাকুন ।
সবপ্রকার সাত্বিক বিচার এর মধ্যে লীন হয়ে হনু মন্ত চিন্তায় । আর মগ্ন থাকবেন তার চিন্তায় ।এই পুজায় সাত লাড্ডু আর সাত পানের বীরা নৈবেদ্য হিসাবে দিবেন । এই প্রকার ২১ বা ৪১ দিন পর্যন্ত প্রতি দিন নিয়ম নিষ্ঠা র সাথে প্রতিদিন ১০৮ জপ করুন । এই কাজ পূর্ণ হয়ে গেলে এই মন্ত্র পড়ে একুশ বার আহূতি দিয়ে যজ্ঞ করুন । তখন এই মন্ত্র সিদ্ধ হয়ে যায় ।
মন্ত্র সিদ্ধ হয়ে যাবার পর শত্রুর দমনের জন্য প্রয়োগ করা যায় । প্রয়োগের নিয়ম হল কোন একান্ত জায়গায় মাটিতে তে এক মানব আকৃতি বানিয়ে ওটা শত্রু চিত্র মেনে তাকে বন্ধন ক্রতে মোমের চার কিলা বানিয়ে চিত্রের চারিদিকে জমা দাও ।ধ্যান থাকে যেন চিত্র তৈরি থেকে অন্তিম পর্যন্ত সাধক সেই মন্ত্র জপতে থাকবে । চিত্র ও মোম বাতি জ্বালিয়ে হনু মান জী র পুজা করবেন ।নৈবেদ্যতে ক্ষীর অর্পিত করুন ।এর পর চিত্রের বুকে শত্রু নাম লিখে মন্ত্র বলতে বলতে জুতা দিয়ে দু বার প্রহার করুন । শত্রু দমন হয়ে যাবে ।
No comments:
Post a Comment