এই পৃথিবী তে নানা মতবাদ ও বহু ধর্মের প্রচলন আছে । তাদের ঈশ্বর উপাসনার রীতি ও এক প্রকার নয় ,ধর্ম ও মতবাদ অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন ধরনের । কিন্তু তাহলে হলেও সকলেরই লক্ষ্য সেই ঈশ্বর লাভ করা । ঈশ্বর এক এবং অদ্বিতীয় । বিভিন্ন ধর্মের লোকেরা তাকে বিভিন্ন নামে ডাকে । কেউ ঈশ্বর কেউ গড প্রভৃতি বলেন । ধর্ম গ্রন্থ গুলি আবার ধর্ম ও মতবাদ অনুযায়ী পৃথক । যেমন হিন্দু দের বেদ মুসলমান দের কোরআন খ্রিষ্টান দের বাইবেল ,বৌদ্ধ দের ত্রিপিটক ,পারসিকদের জেন্দা বেস্তা প্রভৃতি । তবে সব কিছুতেই সেই ঈশ্বরের আলোচনা ব্যতিত আর কিছু নেই । যুক্তিবাদী গন বলে থাকেন সৎ ভাবে চলা এবং সৎ কর্ম সম্পাদন করাই ধর্ম ।
অহিংসা ,সত্যাশ্রয়ী হওয়া , পরের ক্ষতি না করা , দান ,সৎ নিয়মাদি রক্ষা করে চলা , নিবৃত্তি , বৈদূর্য , পবিত্রতা , সংযম ,ও জিতেন্দ্রিয়তা । সাধারণতঃ এগুলি হল ধর্মের অবি সংবাদী লক্ষণ । যেসব ব্যক্তির মধ্যে উপরক্ত লক্ষণ গুলি বর্তমান তাকেই ধার্মিক বলা চলে ।
এখন প্রশ্ন হতে পারে, আমরা পুজা অর্চনা জপাদি করি কিসের জন্য ? তার উত্তরে বলা যেতে পারে --ধ্যান, জপ, প্রাণায়াম ,নাম কীর্তন , আজান, নামাজ , প্রার্থনা , প্রভৃতি ঈশ্বর উপাসনা বিভিন্ন প্রকার পদ্ধতির মধ্য দিয়ে যে সমস্ত উপাসনা বা পুজা অর্চনা করা হয়ে থাকে , তার মুল উদ্দেশ্য ই হল । আপন হৃদয়ে প্রকৃত ধর্ম জাগরিত করা ।
তবে একাগ্রতা ব্যতীত ধর্ম বিষয়ে সার্থকতা লাভ করা সম্ভব হয় না । কাজেই সর্ব প্রথম একাগ্রতা প্রয়োজন । ভারত পথিক স্বামী বিবেকানন্দ --বলেছেন একাগ্রতাই ঈশ্বর । সেজন্য ধর্ম পথে অগ্রসর হওয়ার প্রধান ও প্রথম অঙ্গ হল একাগ্রতা ।
সৌর জগতে যেসব গ্রহ বর্তমান বিশ্ব জগতের প্রাণী গনের উপরে তাদের প্রভাব অপরিসীম । কাজেই ধর্ম বিষয়ে সার্থকতা এনে দেয় গ্রহ গন । যে সকল গ্রহ ধর্ম বিষয়ে সাফল্য প্রদান করে সেই সকল গ্রহ হল বৃহস্পতি , শুক্র, রবি, চন্দ্র , এবং শনি ।
দেব গুরু বৃহস্পতি মানব কে উপদেশ মূলক ধর্ম মাধ্যম তত্ত্বজ্ঞান অর্জনে অভিমুখি করে তোলে আর মানুষ তত্ত্বজ্ঞান লাভ করে ।
শনি গ্রহ মানুষ কে দুঃখ কষ্ট মধ্যে পতিত করলেও এই সঙ্গে তাকে ত্যাগ তিতিক্ষা , চিন্তা শক্তি প্রভৃতি র দিকে ধাবিত করাই ফলে মানুষ তন্ত্র মন্ত্র, আধি দৈবিক সাধনা , যোগ সাধনা র পথে অগ্রসর হন এবং ত্যাগের মধ্য দিয়ে উচ্চ আধ্যত্মিক উন্নতির শিখরে নিয়ে যান ।
শুক্র গ্রহ মানুষ কে ভোগ সুখে রাখেন বটে কিন্তু তার মধ্য অনিমা প্রভৃতি অষ্ট সিদ্ধি প্রদান করে আধ্যাত্মিক পথে নিয়ে যান ।
চন্দ্র গ্রহ মানুষ কে প্রবলতম একাগ্রতা আনতে সাহায্য করে যার ফলে মানুষ চরম ও পরম সিদ্ধি লাভ করে ।
রবি গ্রহ সিদ্ধি লাভ করতে সাহায্য করে ।
অহিংসা ,সত্যাশ্রয়ী হওয়া , পরের ক্ষতি না করা , দান ,সৎ নিয়মাদি রক্ষা করে চলা , নিবৃত্তি , বৈদূর্য , পবিত্রতা , সংযম ,ও জিতেন্দ্রিয়তা । সাধারণতঃ এগুলি হল ধর্মের অবি সংবাদী লক্ষণ । যেসব ব্যক্তির মধ্যে উপরক্ত লক্ষণ গুলি বর্তমান তাকেই ধার্মিক বলা চলে ।
এখন প্রশ্ন হতে পারে, আমরা পুজা অর্চনা জপাদি করি কিসের জন্য ? তার উত্তরে বলা যেতে পারে --ধ্যান, জপ, প্রাণায়াম ,নাম কীর্তন , আজান, নামাজ , প্রার্থনা , প্রভৃতি ঈশ্বর উপাসনা বিভিন্ন প্রকার পদ্ধতির মধ্য দিয়ে যে সমস্ত উপাসনা বা পুজা অর্চনা করা হয়ে থাকে , তার মুল উদ্দেশ্য ই হল । আপন হৃদয়ে প্রকৃত ধর্ম জাগরিত করা ।
তবে একাগ্রতা ব্যতীত ধর্ম বিষয়ে সার্থকতা লাভ করা সম্ভব হয় না । কাজেই সর্ব প্রথম একাগ্রতা প্রয়োজন । ভারত পথিক স্বামী বিবেকানন্দ --বলেছেন একাগ্রতাই ঈশ্বর । সেজন্য ধর্ম পথে অগ্রসর হওয়ার প্রধান ও প্রথম অঙ্গ হল একাগ্রতা ।
সৌর জগতে যেসব গ্রহ বর্তমান বিশ্ব জগতের প্রাণী গনের উপরে তাদের প্রভাব অপরিসীম । কাজেই ধর্ম বিষয়ে সার্থকতা এনে দেয় গ্রহ গন । যে সকল গ্রহ ধর্ম বিষয়ে সাফল্য প্রদান করে সেই সকল গ্রহ হল বৃহস্পতি , শুক্র, রবি, চন্দ্র , এবং শনি ।
দেব গুরু বৃহস্পতি মানব কে উপদেশ মূলক ধর্ম মাধ্যম তত্ত্বজ্ঞান অর্জনে অভিমুখি করে তোলে আর মানুষ তত্ত্বজ্ঞান লাভ করে ।
শনি গ্রহ মানুষ কে দুঃখ কষ্ট মধ্যে পতিত করলেও এই সঙ্গে তাকে ত্যাগ তিতিক্ষা , চিন্তা শক্তি প্রভৃতি র দিকে ধাবিত করাই ফলে মানুষ তন্ত্র মন্ত্র, আধি দৈবিক সাধনা , যোগ সাধনা র পথে অগ্রসর হন এবং ত্যাগের মধ্য দিয়ে উচ্চ আধ্যত্মিক উন্নতির শিখরে নিয়ে যান ।
শুক্র গ্রহ মানুষ কে ভোগ সুখে রাখেন বটে কিন্তু তার মধ্য অনিমা প্রভৃতি অষ্ট সিদ্ধি প্রদান করে আধ্যাত্মিক পথে নিয়ে যান ।
চন্দ্র গ্রহ মানুষ কে প্রবলতম একাগ্রতা আনতে সাহায্য করে যার ফলে মানুষ চরম ও পরম সিদ্ধি লাভ করে ।
রবি গ্রহ সিদ্ধি লাভ করতে সাহায্য করে ।
No comments:
Post a Comment